cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের আবাসিক হোটেল যেন ‘মিনি পতিতালয়’। পু’লিশ প্রতিনিয়ত চালাচ্ছে অ’ভিযানও। তারপরও বন্ধ হচ্ছে না অসামাজিক কাজ। চিহ্নিত হোটেলগুলোর মালিকদের ডেকে এনে পু’লিশের পক্ষ থেকে সতর্ক করা হয়েছে। এদিকে- চিহ্নিত হোটেল মালিকরা সতর্ক না হওয়ায় পু’লিশ আবাসিক হোটেলে অ’ভিযান জো’রদার করেছে। তিনটি অ’ভিযানে গ্রে’প্তার করা হয়েছে ২৪ জন নারী-পুরুষকে। সিলেটের ৩ এলাকার আবাসিক হোটেলের বি’রুদ্ধে বিস্তর অ’ভিযোগ। এর মধ্যে রয়েছে সিলেটের উত্তর অংশের সুরমা মা’র্কে’টের দু’টি আবাসিক হোটেল ও বন্দরবাজার এলাকার কয়েকটি হোটেল।
এ ছাড়া অ’প’রাধ জোন দক্ষিণ সুরমা’র কয়েকটি হোটেলের বি’রুদ্ধে গুরুতর অ’ভিযোগ রয়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন- এসব হোটেলের মালিকদের পু’লিশের বড় ক’র্তারা সতর্ক করলেও মূলত থা’না ও ফাঁড়ির মাঠপর্যায়ের পু’লিশ সদস্যরা এই অসামাজিক কাজে শেল্টার দিয়ে থাকে। লালদিঘীর পাড়ের হোটেল সোনালী। গত এক বছরে একাধিকবার ওই হোটেলে অ’ভিযান চালিয়েছে পু’লিশ। প্রতিবারই অ’ভিযানে গ্রে’প্তার হয়েছে অসামাজিক কাজে নিয়োজিত নারী ও পুরুষকে। অ’ভিযান শেষ হওয়ার পর আবার শুরু হয় অ’বৈধ ব্যবসা।
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা অ’ভিযোগ করেছেন শুধু অসামাজিক কাজ নয়, এসব হোটেলে মা’দকের হাট গড়ে তোলা হয়েছে। ইয়াবা বিক্রি ও সেবন করা হচ্ছে এসব হোটেলে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সিলেটের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা গত রোববার সন্ধ্যারাতের দিকে সোনালী আবাসিক হোটেলে ফের অ’ভিযান চালায় পু’লিশ। এ সময় পু’লিশ অসামাজিক কাজে জ’ড়িত থাকার অ’ভিযোগে ৩ যুবক ও ৩ যুবতীকে গ্রে’প্তার করেছে। বন্দরবাজার পু’লিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মোস্তাফিজুর রহমান জানিয়েছেন- হোটেল সোনালীর বি’রুদ্ধে অসামাজিক কাজের অ’ভিযোগ ওঠায় মালিকপক্ষকে সতর্ক করে দেয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা সতর্ক হয়নি। সুরমা মা’র্কে’টের নিউ সুরমা আবাসিক হোটেল। সিলেটের পরিচিত অসামাজিক কাজের স্থান এটি। অনেকটা প্রকাশ্যেই ওই হোটেলের মালিকপক্ষ চালিয়ে যাচ্ছে অসামাজিক কাজ।
গত ৬ মাসে অন্তত ৬-৭ বার এই হোটেলে অ’ভিযান চালিয়েছে পু’লিশ। কখনো কখনো পু’লিশের উচ্চ পর্যায়ের কর্মক’র্তারা এ হোটেলের অ’ভিযানে অংশ নেন। এরপরও হোটেলে অসামাজিক কাজ বন্ধ হয়নি। বরং মাঠপর্যায়ের পু’লিশের শেল্টার নিয়ে হোটেলের মালিকপক্ষ প্রকাশ্যেই অ’বৈধ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। নিউ সুরমা আবাসিক হোটেলের কর্মকা’ণ্ডে বির’ক্ত সুরমা মা’র্কে’টের ব্যবসায়ীরা। অ’ভিযোগের পর অ’ভিযোগ ওঠায় গত বৃহস্পতিবার পু’লিশ ওই হোটেলে অ’ভিযান চালিয়েছে। এ সময় হোটেল থেকে ২ যুবতী ও ৬ যুবককে গ্রে’প্তার করে পু’লিশ। গ্রে’প্তারকৃতদের বি’রুদ্ধে এসএমপি অ্যাক্টের ৭৭ ধারা মোতাবেক বিজ্ঞ আ’দালতে প্রসিকিউশন দাখিল করা হয়েছে।
অসামাজিক কর্মকা’ণ্ডের আরেক নিরাপদ জোন সিলেটের দক্ষিণ সুরমা’র কয়েকটি আবাসিক হোটেল। এর মধ্যে হোটেল তিতাস ও হোটেল প্রভাতী হচ্ছে পরিচিত হোটেল। ওই হোটেলে গত ৩ মাসে একাধিকবার অ’ভিযান চালালেও অ’বৈধ কর্মকা’ণ্ড বন্ধ হয়নি। গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সিলেটের দক্ষিণ সুরমা’র হু’মায়ুন রশিদ চত্বরস্থ তিতাস হোটেলে অসামাজিক কার্যকলাপে জ’ড়িত থাকায় ৩ জন নারী ও ৭ পুরুষসহ মোট ১০ জনকে গ্রে’প্তার করেছে দক্ষিণ সুরমা থা’না পু’লিশ। দক্ষিণ সুরমা থা’নার এসআই মো. রোকনুজ্জামান চৌধুরী পিপিএম এর নেতৃত্বে তাদের গ্রে’প্তার করা হয়।
দক্ষিণ সুরমা থা’নার ওসি মো. মনিরুল ইস’লাম জানিয়েছেন- গ্রে’প্তারকৃতদের বি’রুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এর আগে গত মাসে হোটেল প্রভাতীতেও অ’ভিযান চালানো হয়েছিল। এ সময় ওই হোটেল থেকে অসামাজিক কাজে জ’ড়িত থাকার অ’ভিযোগে যুবক-যুবতীকে গ্রে’প্তার করা হয়।
সিলেট মেট্রোপলিটন পু’লিশের এডিসি (মিডিয়া) বিএম আশরাফ উল্যাহ তাহের জানিয়েছেন- অসামাজিক কর্মকা’ণ্ড বন্ধ করতে ইতিমধ্যে নগরীর সবগুলো হোটেল মালিকদের সতর্ক করে দেয়া হয়েছে। যাতে কেউ এ ধরনের কাজে জ’ড়িত না থাকেন। এরপরও অ’বৈধ কর্মকা’ণ্ড বন্ধ না করায় পু’লিশ নিয়মিত অ’ভিযান চালাচ্ছে। এসব হোটেলের মালিক পক্ষের বি’রুদ্ধেও আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি। সৌজন্যঃমানবজমিন