cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে ‘নির্যাতনে’ যুবক নিহতের ঘটনায় ফাঁড়ির আলোচিত ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) আকবর হোসেন ভূঁইয়াকে পালাতে সহায়তাকারীদের শনাক্তে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে পুলিশ সদর দপ্তর।
সোমবার সন্ধ্যায় পুলিশ সদর দপ্তরের জনসংযোগ ও গণমাধ্যম শাখার এআইজি সোহেল রানা এ কথা জানিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, তদন্ত কমিটিকে আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ১০ অক্টোবর রাতে নগরীর আখালিয়া নেহারিপাড়ার মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে রায়হান আহমদকে (৩৪) বন্দরবাজার ফাঁড়িতে ধরে নেয় পুলিশ। এরপর টাকার জন্য তার ওপর অকথ্য নির্যাতন চালানো হয়। তার হাতের নখ উপড়ে ফেলা হয়েছে এবং হাত-পায়ে আঘাতের অসংখ্য চিহ্ন রয়েছে। পরদিন সকালে ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রায়হান মারা যান।
রায়হান সিলেট নগরীর রিকাবীবাজারে একজন চিকিৎসকের চেম্বারে সহকারীর চাকরি করতেন। তিনি বিবাহিত ও মাত্র ৩ মাস বয়সী তার একটি মেয়ে রয়েছে। রায়হানের মৃত্যুর ঘটনায় তার স্ত্রী তাহমিনা আক্তার তান্নি বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
ঘটনার পরপরই এসএমপির গঠিত তদন্ত কমিটি যুবক রায়হানকে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে ধরে নিয়ে নির্যাতনের প্রমাণ পায়। এএসআই আশেক এলাহী তাকে ধরে ফাঁড়িতে নিয়েছিলেন। পরবর্তীতে ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবরের নেতৃত্বে নির্যাতন চালানো হয়।
এ সময় কনস্টেবল তৌহিদের মোবাইল ফোন থেকে বাসায় ফোন করেন রায়হান। রায়হান তাকে বাঁচাতে দ্রুত ১০ হাজার টাকা নিয়ে ফাঁড়িতে যেতে বলেন তার চাচা হাবিবুল্লাহকে।
এ ঘটনায় ফাঁড়ির ইনচার্জ আকবর, কনস্টেবল হারুনুর রশিদ, তৌহিদ মিয়া ও টিটু চন্দ্র দাসকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এছাড়া এএসআই আশেক এলাহী, এএসআই কুতুব আলী ও কনস্টেবল সজিব হোসেনকে ফাঁড়ি থেকে প্রত্যাহার করা হয়।
ঘটনার পর পলাতক রয়েছেন এসআই আকবর। তিনি যেন কোনোভাবেই দেশ ছেড়ে পালাতে না পারেন সেজন্য দেশের সব ইমিগ্রেশনে চিঠি পাঠিয়েছে মামলার তদন্তকারী সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন-পিবিআই।