cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করোনাভাইরাসে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এসময় রোগী শনাক্ত হয়েছে ২৬১১ জন। শনিবার করোনা সংক্রান্ত নিয়মিত অনলাইন স্বাস্থ্য বুলেটিনে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (মহাপরিচালকের দায়িত্বপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।
দেশের মোট ৮৪টি ল্যাবের তথ্য তুলে ধরে তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগৃহীত হয়েছে ১১ হাজার ৫২৯টি। আগের কিছু নমুনাসহ পরীক্ষা করা হয়েছে ১১ হাজার ৭৩৭টি। এ নিয়ে দেশে মোট ১২ লাখ ৪৯ হাজার ৫০৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হলো। নতুন পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ২৬১১ জনের। এ নিয়ে সর্বমোট ২ লাখ ৫৫ হাজার ১১৩ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্তদের মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে আরও ৩২ জনের। ফলে ভাইরাসটিতে মোট মারা গেলেন ৩ হাজার ৩৬৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন আরও এক হাজার ২০ জন। এ নিয়ে মোট এক লাখ ৪৬ হাজার ৬০৪ জন রোগী সুস্থ হলেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ৩২ জনের মধ্যে পুরুষ ২৫ জন ও নারী ৭ জন। এদের মধ্যে ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সীদের মধ্যে একজন রয়েছেন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের চারজন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের ১২ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের ১০ জন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের চারজন এবং ৮১ থেকে ৯০ বছর বয়সসীমার রয়েছেন একজন।
বিভাগভিত্তিক বিশ্লেষণে তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মৃতদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের রয়েছেন ১৬ জন, খুলনা বিভাগে ৫ জন, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিভাগের ৪ জন করে, সিলেট বিভাগে দুজন এবং বরিশাল বিভাগে একজন মারা গেছেন।
২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২২ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ২০ দশমিক ৪২ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৫৭ দশমিক ৪৭ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৩২ শতাংশ।
বরাবরের মতোই বুলেটিনে করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে সবাইকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ-নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ জানানো হয়।
উল্লেখ্য, চীনের উহান থেকে করোনা গত ছয় মাসে বিশ্বের ২১৫টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে । চীনে করোনার প্রভাব কমলেও বিশ্বের অন্য কয়েকটি দেশে মহামারি রূপ নিয়েছে। দেশে করোনা সংক্রমিত প্রথম রোগী শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। তার ১০ দিন পর ১৮ মার্চ প্রাণঘাতী করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
করোনায় মূলত শ্বাসতন্ত্রে সংক্রমণ ঘটায়। এর লক্ষণ শুরু হয় জ্বর দিয়ে, সঙ্গে থাকতে পারে সর্দি, শুকনো কাশি, মাথাব্যথা, গলাব্যথা ও শরীর ব্যথা। সপ্তাহখানেকের মধ্যে দেখা দিতে পারে শ্বাসকষ্ট। উপসর্গগুলো হয় অনেকটা নিউমোনিয়ার মত। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো হলে এ রোগ কিছুদিন পর এমনিতেই সেরে যেতে পারে। তবে ডায়াবেটিস, কিডনি, হৃদযন্ত্র বা ফুসফুসের পুরোনো রোগীদের ক্ষেত্রে ডেকে আনতে পারে মৃত্যু।