cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
স্টাফ রিপোর্টার ::
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ থেকে সাদাপাথর লুটপাটের ঘটনায় স্থানীয় বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি এবং কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪২ জন নেতাকর্মীর সংশ্লিষ্টতা পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। জাতীয় দৈনিক সমকাল–এ প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
দুদকের এনফোর্সমেন্ট টিমের অনুসন্ধানে জানা গেছে, সম্প্রতি ভোলাগঞ্জ থেকে প্রায় ১০ লাখ ঘনফুট পাথর চুরি হয়েছে। এর মধ্যে আড়াই লাখ ঘনফুট সাদাপাথর উদ্ধার করা গেলেও, গত এক বছরে সাদা ও অন্যান্য মিলে প্রায় ৪০ লাখ ঘনফুট পাথর অবৈধভাবে উত্তোলন করা হয়েছে। গত ১০ আগস্ট সাদাপাথর চুরির ঘটনা ধরা পড়লে, ১৩ আগস্ট দুদক সেখানে অভিযান চালায়।
অভিযুক্তদের তালিকায় বিএনপি–জামায়াতের প্রভাবশালী নেতারা
চিহ্নিতদের মধ্যে বিএনপির ২০ নেতাকর্মী রয়েছেন। তাদের মধ্যে আছেন—
সিলেট মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী
সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি সাহাব উদ্দিন
শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান লাল মিয়া
উপজেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন ওরফে দুদু
সিলেট জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক রুবেল আহমেদ বাহার
সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মুসতাকিন আহমদ ফরহাদ
জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মকসুদ আহমদ
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম ওরফে শাহপরানসহ আরও বেশ কয়েকজন স্থানীয় নেতা ও কর্মী।
জামায়াতের মধ্যে রয়েছেন সিলেট মহানগর আমির মো. ফকরুল ইসলাম এবং সেক্রেটারি জয়নাল আবেদীন।
এনসিপির পক্ষ থেকে সিলেট জেলা প্রধান সমন্বয়কারী নাজিম উদ্দিন এবং মহানগর প্রধান সমন্বয়কারী আবু সাদেক মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম চৌধুরীকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সাতজনও এই তালিকায় রয়েছেন। তাদের মধ্যে আছেন— সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের কর্মী বিলাল মিয়া, শাহাবুদ্দিন, গিয়াস উদ্দিন, কোম্পানীগঞ্জ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আবদুল ওদুদ আলফু এবং আরও চারজন।
এছাড়া ভোলাগঞ্জ এলাকার ১১ জন স্থানীয়কেও চিহ্নিত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে আছেন— আনর আলী, উসমান খাঁ, ইকবাল হোসেন আরিফ, দেলোয়ার হোসেন জীবন, আরজান মিয়া, মো. জাকির, আলী আকবর, আলী আব্বাস, মো. জুয়েল, আলমগীর আলম ও মুকাররিম আহমেদ।
দুদক জানিয়েছে, সাদাপাথর লুটপাটের ঘটনায় খনিজ সম্পদ উন্নয়ন ব্যুরো, স্থানীয় প্রশাসন, পুলিশ ও বিজিবির সদস্যদের কর্তব্যে অবহেলার প্রমাণও পাওয়া গেছে।
দুদকের মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মো. আক্তার হোসেন বলেন, “এনফোর্সমেন্ট টিম প্রাকৃতিক সম্পদ ধ্বংসের ঘটনায় দ্রুত কমিশনে প্রতিবেদন জমা দেবে। এর ভিত্তিতে কমিশন পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা নেবে।”