cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
সংবিধান লঙ্ঘনের কারণ দেখিয়ে সাত হাজার ভিসাধারী শিক্ষার্থীকে প্রভাবিত করে ট্রাম্প প্রশাসনের এমন নীতিমালা বাতিল করেছে মার্কিন আদালত। শনিবার (২৪ মে) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে এ তথ্য জানানো হয়।
রয়টার্স জানায়, শুক্রবার (২৩ মে) একজন মার্কিন বিচারক হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তির ক্ষমতা বাতিল করার ক্ষেত্রে ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে সাময়িকভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। তবে শহর অভিবাসন এবং জাতীয় নিরাপত্তা উদ্বেগের কারণ দেখিয়ে আপিল করতে পারে ট্রাম্প প্রশাসন।
এই আদেশের ফলে হাজার হাজার আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীকে সাময়িক স্বস্তি প্রদান করলো, যাদের একটি সিদ্ধান্তের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে পড়ার স্বপ্ন ভঙ্গ হতে চলেছিল। ভর্তি বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ওই পদক্ষেপ ৭ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থী ভিসাধারীদের ওপর “তাৎক্ষণিক এবং ধ্বংসাত্মক প্রভাব” ফেলবে বলে জানিয়েছিল হার্ভার্ড।
আদালতে মামলা দায়েরের সময় অভিযোগে ৩৮৯ বছর বয়সী প্রতিষ্ঠানটি জানায়, “আন্তর্জাতিক ছাত্র ছাড়া, হার্ভার্ড হার্ভার্ড নয়।” হার্ভার্ড তার বর্তমান শিক্ষাবর্ষে প্রায় ৬,৮০০ আন্তর্জাতিক ছাত্রকে ভর্তি করেছে, যা মোট ভর্তির ২৭ শতাংশ।
আদালতের পদক্ষেপটি হার্ভার্ড এবং হোয়াইট হাউসের মধ্যে বিস্তৃত লড়াইকে আরও সামনে নিয়ে গেল বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ ট্রাম্প তার এজেন্ডার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে বিশ্ববিদ্যালয়, আইন সংস্থা, সংবাদ মাধ্যম, আদালত এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকে বাধ্য করতে চাইছেন।
ট্রাম্প এবং সহকর্মী রিপাবলিকানরা দীর্ঘদিন ধরে অভিজাত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বামপন্থী পক্ষপাতের অভিযোগ করে আসছেন। এর আগে তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট কমিয়ে দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এরপর প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলারের ফেডারেল অনুদান পুনরুদ্ধারের জন্য মামলা করে হার্ভার্ড।
এই মাসে হার্ভার্ড থেকে অর্থনীতি ও সরকার বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের জন্য প্রস্তুত সুইডিশ শিক্ষার্থী লিও গার্ডেন। বিচারকের রায়কে “প্রথম পদক্ষেপ” বলে অভিহিত করেছেন তিনি। তবে তিনি বলেছেন, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত থাকলেও তাদের অনিশ্চয়তার মধ্যে রাখবে। হার্ভার্ড বা কোনো বিচারকের এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেই যা ট্রাম্পের অত্যাচারের অবসান ঘটাবে।