cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ইরান-সৌদি আরবের বৈরী সম্পর্ক বহু পুরানো। ইরানে ১৯৭৯ সালে ইসলামি বিপ্লবের পর থেকেই দু’দেশের মধ্যে সাপে-নেউলে সম্পর্ক। এই সম্পর্ক আরও খারাপ হয় ১৯৮০-১৯৮৮ সালে ইরাক-ইরান যুদ্ধের মধ্য দিয়ে।
এর প্রভাব পড়ে দেশদুটির যোগাযোগ ব্যবস্থাতেও। তবে মুসলিমদের অন্যতম ইবাদাত হজের জন্য সৌদি আরবের প্রতি নির্ভরশীল ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা। এই বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে এক দশক পর আবার ইরানি হজযাত্রী পরিবহন শুরু করেছে সৌদি উড়োজাহাজ সংস্থা।
উড়োজাহাজ সংস্থা ফ্লাইনাসের দীর্ঘ এক দশক পর এমন উদ্যোগকে সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে সম্পর্ক উষ্ণ হওয়ার আরেকটি ইঙ্গিত হিসেবে দেখা হচ্ছে।
সৌদি বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘গত শনিবার তেহরানের ইমাম খোমেনি বিমানবন্দর থেকে ইরানি হজযাত্রী পরিবহন শুরু করেছে ফ্লাইনাস।’ ইরানের মাশহাদ শহর থেকেও ফ্লাইট চালু করা হবে বলে জানান তিনি।’
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘এর মাধ্যমে ৩৫ হাজারের বেশি হজযাত্রী সৌদি আরবে যাত্রা করতে পারবেন।’ তবে ওই কর্মকর্তা জোর দিয়ে বলেন, ‘এসব ফ্লাইট বাণিজ্যিক নয়, কেবল হজের উদ্দেশ্যে চালানো হচ্ছে।’
ফ্লাইনাস হলো সৌদি আরবভিত্তিক একটি স্বল্প খরচের উড়োজাহাজ সংস্থা। এটি অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করে থাকে।
এর আগে ২০১৬ সালে সুন্নি-অধ্যুষিত সৌদি আরবে শিয়া ধর্মীয় নেতা নিমর আল-নিমরকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার প্রতিবাদে ইরানে বিক্ষোভ চলার সময় তেহরানে সৌদি দূতাবাস ও মাশহাদের কনস্যুলেটে হামলা চালানো হয়। এর জের ধরে দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন যায়।
সে বছর কোনো ইরানি হজযাত্রীকে সৌদি আরবে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি। পরে ইরানি হজযাত্রীদের হজে অংশগ্রহণের অনুমতি দেওয়া হলেও শুধুমাত্র ইরানের চার্টার্ড ফ্লাইটেই সৌদি আরবে প্রবেশের সুযোগ পেতেন তারা।