cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বেশ কিছু সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। যাদের মধ্যে অন্যতম স্বাস্থ্য সেবা নিয়ে গঠিত সংস্কার কমিশন। সেই কমিশন আজ সোমবার (৫ মে) সকাল ১১টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রতিবেদনে বিস্তারিত তুলে ধরা হচ্ছে।
২০২৪ সালের ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক এ কে আজাদ খানকে প্রধান করে ১২ সদস্যবিশিষ্ট স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার।
এই কমিশনের সদস্য হিসেবে আছেন- জনস্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য ইনফরমেটিক অধিদফতরের অধ্যাপক ডা. আবু মোহাম্মদ জাকির হোসেন, পথিকৃৎ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক লিয়াকত আলী, গাইনোকলজিস্ট অধ্যাপক ডা. সায়েবা আক্তার, শিশু স্নায়ুতন্ত্র বিভাগের অধ্যাপক ডা. নায়লা জামান খান, সাবেক সচিব এম এম রেজা, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার সাবেক আঞ্চলিক উপদেষ্টা (দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চল) অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক, আইসিডিডিআরবি’র বিজ্ঞানী ডা. আজহারুল ইসলাম, স্কয়ার হাসপাতালের অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন, গ্রীন লাইফ সেন্টার ফর রিউম্যাটিক কেয়ার অ্যান্ড রিসার্চের চিফ কনসালটেন্ট অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আতিকুল হক, আইসিডিডিআর,বি’র শিশু ও মাতৃস্বাস্থ্য বিভাগের বিজ্ঞানী ডা. আহমেদ এহসানুর রাহমান এবং ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের (ডিএমসি) শিক্ষার্থী উমায়ের আফিফ।
কমিশন গঠনের ৯০ দিনের মধ্যে কমিশনের প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানের কাছে জমা দেয়ার কথা ছিল। পরে দুই দফায় সময় বাড়িয়ে প্রতিবেদন জমা দেয়ার সময়সীমা ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়।
এর আগে, এই কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার। যেখানে স্বাস্থ্য খাতের সুপারিশ নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
উপ-প্রেস সচিব তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘স্বাস্থ্য সেবা নিয়ে গঠিত সংস্কার কমিশন আজ তাদের প্রতিবেদন জমা দেবে। এটা খুবই প্রত্যাশিত যে তারা এমন কিছু সুপারিশ করবেন যা বাস্তবায়ন করা গেলে স্বাস্থ্য সেবা খাতে মৌলিক কিছু পরিবর্তন আসবে এবং বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ উপকৃত হবেন।’
স্বাস্থ্য সেবা সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে কেমন সুপারিশ থাকছে তা জানিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘যতদূর জেনেছি, এমন একটা সুপারিশ তারা করতে যাচ্ছেন যাতে বলা আছে, ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানির প্রতিনিধিরা আর সরাসরি হাসপাতালে ডাক্তারদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না। ই-মেইলের মাধ্যমে তাদের ওষুধের কথা জানাতে হবে।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘এটা বাস্তবায়ন করা গেলে ডাক্তারদের সময় বাঁচবে, এক্ষেত্রে ঘুষ, উপহার লেনদেন অনেকটাই কমে আসবে এবং কোম্পানিকে খুশি করতে অপ্রয়োজনীয় ওষুধ প্রেসক্রাইব করা বন্ধ হবে।’
আজাদ মজুমদার আরও লিখেছেন, ‘প্রেসক্রিপশনে যদি ওষুধের জেনেরিক নাম লিখতে বাধ্য করা যায় সেটাও হবে একটা বড় সংস্কার। আশা করছি, কমিশনের রিপোর্টে এই বিষয়েও একটা দিক-নির্দেশনা থাকবে।’