cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনি এখন শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, বরং পুরো পৃথিবী পরিচালনা করছেন এবং এতে তিনি ‘অনেক আনন্দ’ পাচ্ছেন। দ্বিতীয় দফা প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনের প্রথম ১০০ দিন উপলক্ষে মার্কিন সাময়িকী দ্য আটলান্টিককে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন। ট্রাম্প বলেন, প্রথমবার আমার দুটি কাজ ছিল- দেশ চালানো এবং টিকে থাকা; তখন চারপাশে ছিল দুর্নীতিগ্রস্ত লোকজন। এবার দ্বিতীয়বার, আমি দেশ ও পুরো পৃথিবী চালাচ্ছি।
সাক্ষাৎকারে মার্কিন প্রেসিডেন্টের ঘনিষ্ঠ একাধিক সূত্র দ্য আটলান্টিককে জানিয়েছেন, ট্রাম্পকে প্রায় সময় উচ্ছ্বসিত দেখা যায় এবং তার চোখে-মুখে আত্মবিশ্বাসের ছাপ স্পষ্ট। এ বিষয়ে ট্রাম্প নিজেও বলেন, তিনি সত্যিই বেশ আনন্দ পাচ্ছেন। আমি যা করি তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু আমি এতে আনন্দ পাই। এটা মজার বিষয়, যদিও এটি খুবই গুরুতর দায়িত্ব, বলেন ট্রাম্প।
তবে আলোচনায় আসে একটি বিতর্কিত প্রশ্ন- তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে আবারও প্রার্থী হওয়ার সম্ভাবনা। মার্কিন সংবিধান অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি দুইবারের বেশি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন না। অথচ ট্রাম্প এর আগেও একাধিকবার ইঙ্গিত দিয়েছেন যে তিনি তৃতীয়বারের মতোও নির্বাচনে দাঁড়াতে পারেন।
এ ধরনের বক্তব্যে দেশজুড়ে বিতর্ক তৈরি হয়। কেউ কেউ শঙ্কা প্রকাশ করেন যে ট্রাম্প হয়তো মার্কিন নির্বাচনব্যবস্থাকে পুনর্গঠনের চেষ্টা করতে পারেন, যাতে তিনি দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে পারেন। এমনকি ‘ট্রাম্প ২০২৮’ লেখা পণ্যও তার অফিসিয়াল অনলাইন স্টোরে দেখা গেছে, যা গুজব আরও উসকে দিয়েছে।
তবে এবার স্পষ্ট ভাষায় ট্রাম্প জানালেন, তৃতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার কোনো পরিকল্পনা তার নেই। এটা আমি করার কথা ভাবছি না। আর এটা খুবই জটিল একটি বিষয় হবে, বলেন তিনি।
এই বক্তব্যের মাধ্যমে ট্রাম্প হয়তো বিতর্ক প্রশমিত করার চেষ্টা করছেন, তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ‘ট্রাম্প ২০২৮’ ইস্যুটি আগামী দিনগুলোতে আরও আলোচনার জন্ম দিতে পারে।
বর্তমানে ট্রাম্প প্রশাসনের অভ্যন্তরে আত্মবিশ্বাসী মনোভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে, এবং ট্রাম্প নিজেও জানান, তার দ্বিতীয় দফার প্রেসিডেন্সি অনেক বেশি ‘নিয়ন্ত্রিত এবং কার্যকর’ হচ্ছে। তবে বিশ্ব রাজনীতিতে মার্কিন নেতৃত্বের ভূমিকা এবং অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা চলছেই।