cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ইসরায়েলের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সংস্থা শিন বেটের শীর্ষ নির্বাহী রোনেন বারকে অপসারণ এবং গাজায় আটকে থাকা অবশিষ্ট জিম্মিদের মুক্তির ব্যাপারে অবহেলা প্রদর্শনের অভিযোগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়েছে সেখানে। শনিবার ইসরায়েলের বাণিজ্যিক রাজধানী তেল আবিবে বিক্ষোভ করেছেন হাজার হাজার মানুষ।
সম্প্রতি শিন বেটের শীর্ষ নির্বাহীর পদ থেকে রোনেন বারকে সরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন নেতানিয়াহু। এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, রোনেনের ওপর থেকে আস্থা হারিয়ে ফেলেছেন এবং তাকে বহিষ্কার সংক্রান্ত লিখিত আদেশে ইতোমধ্যে স্বাক্ষরও করেছেন, যা আগামী ১০ এপ্রিল কার্যকর হবে।
নেতানিয়াহুর এ পদক্ষেপের তীব্র সমালোচনা শুরু করেন বিরোধী রাজনীতিকরা। তাদের অভিযোগ, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর এই সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক এবং ক্ষমতা নিজের হাতে কুক্ষিগত করার জন্য তিনি ইসরায়েলের সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করা শুরু করেছেন।
নেতানিয়াহু অবশ্য বিরোধী রাজনীতিকদের এসব অভিযোগ পুরোপুরি প্রত্যাখ্যান করেছেন; তবে শুক্রবার ইসরায়েলের সুপ্রিম কোর্ট রেনেন বারকে শিন বেটের শীর্ষ নির্বাহীর পদ থেকে বহিষ্কারে নিষেধাজ্ঞা প্রদান কারার পর থেকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে সমালোচনা নতুন গতি পেয়েছে।
এদিকে চলমান যুদ্ধবিরতির মধ্যেই গাজা উপত্যকায় ফের সামরিক অভিযান শুরুর জেরে ব্যাপকভাবে উদ্বেগ বোধ করেছেন গাজায় আটকে থাকা অবশিষ্ট জিম্মিদের স্বজনরা। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর অতর্কিত হামলা চালিয়ে যে ২৫১ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে গিয়েছিল হামাস যোদ্ধারা, হিসেব অনুযায়ী তাদের মধ্যে এখনও ৫৪ জন আটকে আছেন গাজায়। তবে ধারণা করা হচ্ছে, এই ৫৪ জনের মধ্যে বেঁচে আছেন ৩০ থেকে ৩৫ জন।
রোনেন বারের অপসারণ বাতিলের দাবিতে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মসূচির সঙ্গে একাত্মতা জানিয়ে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন আটকে থাকা এই জিম্মিদের স্বজনরাও।
শনিবার তেল আবিববের হাবিমা স্কয়্যারে হাজার হাজার ইসরায়েলি সমবেত হয়েছিলেন রাষ্ট্রের পতাকা হাতে। তাদের অনেকেই গাজার অবশিষ্ট জিম্মিদের ছবি সম্বলিত প্ল্যাকার্ডও নিয়ে এসেছিলেন।
বিক্ষোভে উপস্থিত ৬৩ বছর বয়সী মোশে হাহারোনি রয়টার্সকে বলেন, “ইসরায়েলের সবচেয়ে বিপজ্জনক শত্রুর নাম বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। প্রায় ২০ বছর ধরে তিনি ক্ষমতায় আছেন এবং এই ২০ বছরে একবারও দেশের কথা, দেশের নাগরিকদের কথা তিনি চিন্তা করেন নি।”
এরেজ বেরমান (৪৪) নামের আরেক বিক্ষোভকারী বলেন, “ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গত দেড় বছর ধরে গাজায় ভয়াবহ সামরিক অভিযান চালাচ্ছে এবং এখনও হামাস গাজায় ক্ষমতাসীন আছে। এ গোষ্ঠীটির লাখ লাখ যোদ্ধা এখনও টিকে আছে। সুতরাং নির্মম সত্য হলো—যে লক্ষ্য নিয়ে ইসরায়েলের সরকার সামরিক অভিযান শুরু করেছিল, তা শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হয়েছে।”
“নেতানিয়াহুর উচিত এই ব্যর্থতা স্বীকার করা এবং জিম্মিদের মুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।