cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ৩০নং ওয়ার্ডের জৈনপুর, দক্ষিণ সুরমায় অবস্থিত শ্রীশ্রী মহালক্ষ্মী ভৈরবী গ্রীবা মহাপীঠে ‘শ্রীশ্রী মহালক্ষ্মী ভৈরবী দেবী’র বার্ষিক পূজানুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। আগামী ৪ এপ্রিল শুক্রবার থেকে শুরু হয়ে ৭ এপ্রিল সোমবার পর্যন্ত চলবে এ মহোৎসব।
পূজার সময়সূচি
মহাসপ্তমী (৪ এপ্রিল, শুক্রবার)
সকাল ৮টা: শ্রীশ্রী মহালক্ষ্মী ভৈরবী দেবীর বিহিত পূজা, পুষ্পাঞ্জলি প্রদান, চণ্ডীপাঠ, ভোগরাগ ও মহাপ্রসাদ বিতরণ (বিকেল ৫টা পর্যন্ত)।
দুপুর ২টা: মাতৃসঙ্গীত (গুরুচণ্ডালী ব্যান্ড, সিলেট)।
মহাঅষ্টমী (৫ এপ্রিল, শনিবার)
সকাল ৮টা: বিহিত পূজা, পুষ্পাঞ্জলি প্রদান, চণ্ডীপাঠ, ভোগরাগ ও মহাপ্রসাদ বিতরণ।
দুপুর ১২টা: আলোচনা সভা –
প্রধান অতিথি: সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
বিশেষ অতিথি: হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি সুদীপ রঞ্জন সেন।
মুখ্য আলোচক: রামকৃষ্ণ মিশন ও আশ্রম সিলেটের অধ্যক্ষ শ্রীমৎ স্বামী চন্দ্রনাথানন্দজী মহারাজ।
আলোচকবৃন্দ:
ড. হিমাদ্রী শেখর রায় (শাবিপ্রবি)।
অধ্যাপক নৃপেন্দ্র লাল দাস (সরকারি বৃন্দাবন কলেজ, হবিগঞ্জ)।
প্রকৌশলী মনোজ বিকাশ দেব রায় (শ্রীচৈতন্য গবেষণা কেন্দ্র, সিলেট)।
ড. দিলীপ কুমার দাস চৌধুরী অ্যাডভোকেট (শ্রীহট্ট সংস্কৃত কলেজ, সিলেট)।
সভাপতি: পীঠস্থান পরিচালনা কমিটির সভাপতি শিবব্রত ভৌমিক চন্দন।
দুপুর ২টা: মাতৃসঙ্গীত।
বিকেল ৫টা – রাত ৮টা: হরিনাম সংকীর্ত্তন।
মহানবমী (৬ এপ্রিল, রবিবার)
সকাল ৮টা: বিহিত পূজা, পুষ্পাঞ্জলি প্রদান, চণ্ডীপাঠ, ভোগরাগ।
দুপুর ১টা: মহাপ্রসাদ বিতরণ।
দুপুর ২টা – রাত ১২টা: মাতৃবন্দনা, রামায়ণ কীর্ত্তন ও হরিনাম সংকীর্ত্তন।
দুপুর আড়াইটায়: পূর্ণাহুতি যজ্ঞ।
দশমী (৭ এপ্রিল, সোমবার)
বিহিত পূজা শেষে পূজানুষ্ঠানের সমাপ্তি।
কীর্ত্তন পরিবেশনা
শ্রীযুক্ত মুক্তপদ তালুকদার (সুনামগঞ্জ)।
শ্রীযুক্ত সৌরভ পুরকায়স্থ শাওন (সিলেট)।
শ্রীযুক্ত সুমন দাস (সিলেট)।
শ্রীযুক্ত দ্বীপ চন্দ (সিলেট)।
শ্রীশ্রী মহালক্ষ্মী ভৈরবী গ্রীবা মহাপীঠ হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য অন্যতম তীর্থস্থান। সতীদেবীর দেহের একান্নটি অংশ যেসব স্থানে পতিত হয়েছিল, সেগুলো পীঠস্থান হিসেবে পরিগণিত হয়। সিলেট নগরের জৈনপুর গ্রামে সতীদেবীর গ্রীবা পতিত হওয়ায় এই স্থান ‘গ্রীবা মহাপীঠ’ নামে পরিচিত। এখানে অধিষ্ঠাত্রী দেবী মহালক্ষ্মী ভৈরবী এবং পীঠরক্ষী শিব ‘সর্বানন্দ ভৈরব’ নামে পূজিত হয়ে আসছেন।
শ্রীশ্রী মহালক্ষ্মী ভৈরবী গ্রীবা মহাপীঠের উন্নয়নকাজে সহায়তা করতে চাইলে, সোনালী ব্যাংকের মহাজনপট্টি শাখার চলতি হিসাব নং ৫৬২১০০১০০৫০২৯-এ অর্ঘ্য জমা দেওয়া যাবে।
বার্ষিক পূজানুষ্ঠানে সকল ভক্তবৃন্দকে উপস্থিত থাকার জন্য পীঠস্থান পরিচালনা কমিটির সভাপতি শিবব্রত ভৌমিক চন্দন ও সাধারণ সম্পাদক জনার্দন চক্রবর্তী মিন্টু বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন। বিজ্ঞপ্তি