cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়নে সহযোগিতা করার জন্য সব রাজনৈতিক দল ও জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ড. কামাল হোসেন।
বাংলাদেশের অন্যতম এই সংবিধান প্রণেতা বলেন, বিগত বছরগুলোতে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলি নির্লজ্জ দলীয়করণের ফলে প্রায় অকার্যকর হয়ে পড়েছিল। এই প্রতিষ্ঠানগুলো সংস্কার করতে এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব নোবেলবিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে যে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, তাদেরকে যৌক্তিক সময় ও সার্বিক সহযোগিতা করা সব রাজনৈতিক দল ও জনগণের নৈতিক দায়িত্ব।
আজ রোববার গণফোরামের নবগঠিত কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা উপলক্ষে লিখিত বক্তব্য এসব কথা বলেন ড. কামাল। গত বছরের নভেম্বর মাসে জাতীয় কাউন্সিলের মাধ্যমে দলটির নতুন কমিটি গঠিত হয়। ৩০ বছরের বেশি সময় গণফোরামের নেতৃত্ব দেওয়া ড. কামালকে দলের ইমেরিটাস সভাপতি করা হয়েছে।
ড. কামাল হোসেন বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্যদিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের অঙ্গীকার ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। কিন্তু বিগত ৫৩ বছরেও আমরা কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ অর্জন করতে পারিনি।
২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের চেতনা হচ্ছে একটি বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার। এ ক্ষেত্রে ছাত্র-জনতার মধ্যে একটি জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠেছে। দেশ গড়ার কাজে তারুণ্যের এই শক্তিকে কাজে লাগতে হবে। এটা যাতে বিনষ্ট না হয় সে দিকে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।
আমরা মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষিত একটি গণতান্ত্রিক ও মানবিক বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মাণের চেতনা থেকে যেমন সরে আসতে পারিনা; তেমনি ‘২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের মধ্যদিয়ে বৈষম্যমুক্ত এক নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষা নস্যাৎ হতে দিতে পারি না।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান বাংলাদেশের চলমান রাজনীতিতে যে অস্থিরতা বিরাজ করছে তা সমাধানের একমাত্র পথ হচ্ছে রাজনৈতিক ঐক্য। এই ঐক্যের ভিত্তি হচ্ছে আমাদের জাতীয় চেতনা, যা ‘৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ‘৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ, ‘৭২ এর সংবিধান এবং ‘২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের চেতনা।
‘বিগত বছরগুলিতে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলি নির্লজ্জ দলীয়করণের ফলে প্রায় অকার্যকর হয়ে পড়েছিল। এই সব প্রতিষ্ঠানগুলো সংস্কার করতে এবং অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করতে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব নোবেলবিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস এর নেতৃত্বে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে, তাদেরকে যৌক্তিক সময় ও সার্বিক সহযোগিতা করা সকল রাজনৈতিক দল ও জনগণের নৈতিক দায়িত্ব,’ বলেন ড. কামাল হোসেন।