cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরা চাই, অতিজরুরি সংস্কারগুলো সাধন করে বর্তমান সরকার একটা সুষ্ঠু নির্বাচন দিয়ে তারা যার যার জায়গায় চলে যান। এই নির্বাচনে জনগণ যাকে ভালোবাসেন, যার ওপরে আস্থা রাখতে পারবেন, যাদের দেশের দায়িত্বটা দিলে দেশের মানুষকে সম্মান করবেন, ভালোবাসবেন তাদের বেছে নেবেন। দেশের মানুষের আমানত যারা শ্বশুরবাড়ির নিয়ামত মনে করবেন না, প্রতিটি আমানতের পাই পাই করে হিসাব রাখবেন, তাদেরই তারা বেছে নেবেন।
শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) সকালে নাটোর শহরের নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা সরকারি কলেজ মাঠে জামায়াতের জেলা শাখা আয়োজিত কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শফিকুর রহমান এসব কথা বলেন। জেলা জামায়াতের আমির মীর নূরুল ইসলামের সভাপতিত্বে কর্মী সম্মেলনে সঞ্চালনা করেন সেক্রেটারি সাদেকুর রহমান।
শফিকুর রহমান বলেন, সম্প্রতি কথা উঠেছে, আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে কি না? কিন্তু নির্বাচন তো তাদের জন্য, যারা মানুষকে সম্মান করেন। যারা দেশবাসীকে ভালোবাসেন। যাদের কাছে দেশের প্রতি ইঞ্চি জমি আমানত। এই বিশ্বাসে যারা বিশ্বাসী নয়, তাদের কপালে নির্বাচন নাই। তারা তিনটি নির্বাচনে অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকাকালে তাণ্ডব চালিয়েছেন। তারা তো নির্বাচনেই বিশ্বাস করে না, তাদের আবার কিসের নির্বাচন?
তিনি বলেন, যারা চুরি করে দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করেছে, যেমনটি গত সাড়ে ১৫ বছরে করা হয়েছে। বিভিন্ন সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, তাদের দ্বারা বিদেশে পাচার করা অর্থের পরিমাণ ২৬ লাখ কোটি টাকা। বাংলাদেশের জাতীয় বাজেটের পাঁচ গুণ। তাদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবেন। ক্ষমতায় থাকাকালে তারা অন্যদের চোর বলেছে, আসলে কথায় আছে— চোরের মায়ের বড় গলা। যারা আকাম-কুকাম করেছে, বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠান লুটপাট করেছে, গণডাকাতি করেছে, তাদের প্রতি জনগণ আস্থা রাখবেন না।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আমরা বৈষম্য, চাঁদাবাজি, দখলদারি, দুর্নীতি, ঘুষ ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে। ছাত্র আন্দোলনে আহতদের দ্রুত চিকিৎসা ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি তিনি আহ্বান জানান।
সরকারকে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখার আহ্বান জানিয়ে শফিকুর রহমান বলেন, আওয়ামী সিন্ডিকেট এখনো বসে আছে। আবার নতুন সিন্ডিকেটও জায়গা করে নিয়েছে। তবে সিন্ডিকেটকারীরা বলছে, আমাদের জমিদারি এখন নতুন জমিদারের হাতে চলে গেছে। আমাদের হাতে এখন আর নাই। তবে আমরা জামায়াতে ইসলামী নতুন-পুরাতন সিন্ডিকেট দেখতে চাই না। আমরা সর্বশক্তি দিয়ে সিন্ডিকেট ধ্বংসে সরকারকে সাহায্য করতে চাই।