cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত সম্পদের পাহাড় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাবেক ছয় মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, চিফ হুইপ ও সংসদ সদস্যকে (এমপি) তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) সংস্থাটির জনসংযোগ দপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আগামীকাল বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে সংস্থাটি। দুদকে তলব করা সাবেক ছয় মন্ত্রী ও এমপি হলেন- সাবেক নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, সাবেক চিফ হুইপ নুর-ই আলম চৌধুরী, সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, সাবেক পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এবং আওয়ামী লীগের সাবেক দুই সংসদ সদস্য (এমপি) জিয়াউর রহমান ও কাজিম উদ্দিন আহমেদ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৫ বছরে মন্ত্রী-এমপিদের মধ্যে কারও আয় অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে, কারও বেড়েছে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ। তাদের সম্পদ বাড়ার হার সর্বনিম্ন ১০০ থেকে কয়েক হাজার গুণ। কারও কারও ক্ষেত্রে সম্পদ ও আয় বেড়েছে লক্ষ গুণ পর্যন্ত। নির্বাচনী হলফনামার তথ্য নিয়ে টিআইবির করা এক অনুসন্ধান প্রতিবেদনের সূত্র ধরে সাবেক মন্ত্রী ও এমপিদের অর্জিত অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু হয়েছে।
এর আগে গত সপ্তাহে দুদক সাবেক নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান ও সাবেক চিফ হুইপ নুর-ই আলম চৌধুরীসহ সংশ্লিষ্টদের দুর্নীতির অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয়। গত ২৯ আগস্ট দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ থেকে ১৪ জন সাবেক মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর বিদেশ যাত্রার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। ওই ১৪ জনের বিরুদ্ধে উত্থাপিত দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ নিয়ে দুদকের উপ-পরিচালক আবু হেনা আশিকুর রহমানের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের টিম কাজ করছে।
দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয়া মন্ত্রীরা হলেন- সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী দীপু মনি, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, সাবেক শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, সাবেক শিল্পমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান ও সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম। এছাড়া নিষেধাজ্ঞা দেওয়া সংসদ সদস্যরা হলেন- সাবেক সংসদ সদস্য ছলিম উদ্দিন তরফদার সেলিম, মামুনুর রশিদ কিরণ, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, কাজিম উদ্দিন, নুর-ই-আলম চৌধুরী ও জিয়াউর রহমান।