cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
উচ্চ আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে, বিভিন্ন মহলকে ম্যানেজ করে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে ইজারা বহির্ভূত জায়গা থেকে বালু উত্তোলন করছে একটি প্রভাবশালী চক্র। পে-লোডার মেশিন দিয়ে হাইড্রোলিক ট্রাক ও ট্রাক্টরের মাধ্যমে গত দুই সপ্তাহে প্রায় অর্ধ কোটি টাকার বালু লুট করেছে বলে জানা গেছে। ফলে হুমকিতে ঘরবাড়ি, কবরস্থান, ফসলি জমি ও খেলার মাঠ।
জানা গেছে, কালাইরাগে ইজারা বহির্ভূত জায়গা থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করছে একটি বালুখেকো চক্র। কালাইরাগ এলাকার বাছিরের বাড়ির উত্তরের অংশ থেকে রাত ৯টার পর থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত ৭-১০টি পে-লোডার মেশিন দিয়ে শতাধিক ট্রাক্টর দিয়ে বালু লুট করে। একটি ট্রাক্টর প্রতিরাতে ১০-১৫ বার বালু লোড ও আনলোড করতে পারে। লুট করা এসব বালু মজুদ করা হয় উপজেলা কালিবাড়ী, কলাবাড়ী, ডাকঘর, পাড়ুয়ার বিভিন্ন স্থানে। সেখান থেকে এসব বালু ট্রাকে করে চলে যায় দেশের বিভিন্ন স্থানে।
সূত্র বলছে, স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশকে ‘ম্যানেজ’ করে বালু লুটপাটের মহোৎসবে নেমেছে চক্রটি। ম্যানেজের নামে ট্রাক্টর প্রতি ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা করে নেন উপজেলার দুলাল ও সাহাব উদ্দিন নামের দুই ব্যক্তি। লুটপাটে জড়িত ছোট আমিনুল, বড় আমিনুল, সাহাব উদ্দিন, তাজই, দুলাল, আজিদ, মছন হাজী, কামাল হাজীসহ অনেকেই।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসন বালু তোলা বন্ধে মাঝেমধ্যে অভিযান চালায়। চলে যাওয়ার পরেই ফের শুরু হয় বালু উত্তোলন। এ অবৈধ কর্মকান্ড বন্ধে স্থানীয় প্রশাসনের সত্যিকারের সক্রিয়তা চান তারা।
ম্যানেজের নামে টাকা উত্তোলনের বিষয়টি দুলাল অস্বীকার করলেও সাহাব উদ্দিন বলেছেন সবাইকে ম্যানেজ করেন তারা।
পুলিশকে ম্যানেজের বিষয়টি অস্বীকার করে কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি গোলাম দস্তগীর আহমেদ বলেন, ম্যানেজের কথাটি মিথ্যা। আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুনজিত কুমার চন্দ বলেন, অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের খবর পেলেই অভিযান চালাই। এ অভিযান নিয়মিত চলমান থাকবে।