cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ইসরায়েলে ইরানের ড্রোন ও মিসাইল হামলার পর ইউরোপ এবং এশিয়ার মধ্যে বিমান চলাচলের বিকল্প রুটগুলোতে উড়োজাহাজ চলাচল সীমিত হয়ে পড়েছে। ফলে মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে ফ্লাইট সমস্যায় পড়েছে বৈশ্বিক বিমান সংস্থাগুলো।
সোমবার (১৫ এপ্রিল) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলে ইরানের ৩০০ এর বেশি মিসাইল ও ড্রোন হামলার ঘটনায় এভিয়েশন খাতে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে। বিগত দুই দিনে কমপক্ষে ডজনখানেক এয়ারলাইন্স ফ্লাইট বাতিল ও রুট পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়। এর মধ্যে কান্তাস, জার্মানির লুফথানসা, ইউনাইটেড এয়ারলাইন্স ও এয়ার ইন্ডিয়া রয়েছে।
ওপিএস গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জির মতে, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০০১-এ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে হামলার পর এটিই বিমান ভ্রমণে সবচেয়ে বড় একক বাধা। প্রতিষ্ঠানটি আকাশপথ ও বিমানবন্দরগুলো পর্যবেক্ষণ করে থাকে।
জি রয়টার্সকে বলেছেন, ‘২০০১ সালের পর থেকে আকাশ পথে আমাদের এমন কোনো পরিস্থিতিতে পড়তে হয়নি। এই সমস্যা আরও কয়েক দিন স্থায়ী হতে পারে।’
ইরানের আকাশপথ ইউরোপ ও এশিয়া ভ্রমণের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। এটি এখন দুটো কার্যকর বিকল্প রুট তুরস্ক অথবা মিসর ও সৌদি আরবের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ থাকবে। ইসরায়েল শনিবার (১৩ এপ্রিল) আকাশসীমা বন্ধ করে দেয়। রোববার (১৪ এপ্রিল) পুনরায় আকাশসীমা খুলে দেয়ার আগে জর্ডান, ইরাক ও লেবাননও তাদের অঞ্চলে পুনরায় ফ্লাইট চালু করে।
মধ্যপ্রাচ্যের এমিরেটস এয়ারলাইন্স, কাতার ও ইতিহাদ এয়ারওয়েজ রোববার বলেছে, তারা এ অঞ্চলে পুনরায় কার্যক্রম শুরু করবে। এক্ষেত্রে তারা কিছু ফ্লাইট বাতিল ও পুনরায় শিডিউল করবে।
এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ ব্রেন্ডন সবি বলেছেন, সর্বশেষ অস্থিরতায় যাত্রীদের চাহিদা প্রভাবিত হওয়ার বিষয়টি এখনো স্পষ্ট নয়। যদি রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সংঘাত বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে, তাহলে কিছু মানুষ ভ্রমণ নিয়ে উৎকণ্ঠিত হবে। কিন্তু এটি এখনো ঘটেনি।
উল্লেখ্য, শনিবার (১৩ এপ্রিল) মধ্যরাতে ইসরায়েলের ভূখণ্ড লক্ষ্য করে ইরান ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। বহুদিনের বৈরিতা থাকলেও এবারই প্রথমবার সরাসরি ইসরায়েলে হামলা চালালো দেশটি।