cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
সম্প্রতি বিশ্বের নামিদামি দেশগুলোতে জন্মহার কমেছে অনেকটা। চলতি শতাব্দীর শেষ নাগাদ এ তালিকা হবে আরও লম্বা। ইতোমধ্যেই চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়াসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি জনসংখ্যা বৃদ্ধির ধারা বজায় রাখতে হিমশিম খাচ্ছে। ২১০০ সালের মধ্যে এ দেশগুলো ছাড়াও বিশ্বের প্রায় সব দেশেই জনসংখ্যা কমবে। সম্প্রতি এক গবেষণায় এমনই সতর্ক বার্তা দেওয়া হয়েছে। আল জাজিরা।
ইউনিভার্সিটি অব ওয়াশিংটনের ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশন অনুযায়ী, ২০২১ সালে ৪৬ শতাংশ দেশে জন্মহার ছিল নিম্নমুখী। তবে ২১০০ সালের মধ্যে তা বেড়ে হবে ৯৭ শতাংশ। গবেষকরা জানিয়েছেন, ২১০০ সালে জন্ম নেওয়া প্রতি দুজনের মধ্যে একজন শিশুরই জন্ম হবে আফ্রিকার দেশগুলোতে। এ সময় শুধুমাত্র সোমালিয়া, টোঙ্গা, নাইজার, চাদ, সামোয়া এবং তাজিকিস্তানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির ধারা ঠিক থাকবে।
গবেষকেরা বলেছেন, এই পরিবর্তন দেশগুলোকে ‘বেবি বুম’ এবং ‘বেবি বাস্ট’ এ ভাগ করে দেবে। যেখানে ধনী দেশগুলো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বজায় রাখতে লড়াই করবে। অন্যদিকে দরিদ্র দেশগুলো কিভাবে নিজেদের ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যাকে সহায়তা করা যায় সেই চ্যালেঞ্জের সঙ্গে লড়াই করবে। বিশেষজ্ঞদের মতে জনসংখ্যা এবং যুব প্রজন্মের জনসংখ্যার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে জন্মের হার ২.১ শতাংশ হওয়া উচিত। অর্থাৎ একজন নারীর অন্তত দুটি সন্তান থাকা উচিত। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, ২১০০ সালে এই হার হবে ১.৫৯। যদিও ১৯৫০ সালে এই হার ছিল ৪.৮৪। যা ২০২১ সালে কমে হয়েছে ২.২৩।
কয়েক দশক-ব্যাপী হওয়া এই গবেষণায় অংশ নেন বিশ্বের ১৫০টিরও বেশি দেশের ৮ সহস্রাধিক বিজ্ঞানী। নানা সমীক্ষা, আদমশুমারি এবং বিভিন্ন উৎসের তথ্য থেকে গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজ ইনজুরি অ্যান্ড রিস্ক ফ্যাক্টরস স্টাডির অংশ হিসাবে গবেষণাটি প্রস্তুত করা হয়েছে। গবেষণার সহ-প্রধান লেখক এবং প্রধান গবেষণা বিজ্ঞানী নাটালিয়া ভি ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘প্রাপ্ত ফলাফলের অর্থগুলো অপরিসীম। জন্মহার এবং জীবিত জন্মের এই ভবিষ্যৎ প্রবণতাগুলো বিশ্বব্যাপী অর্থনীতি এবং ক্ষমতার আন্তর্জাতিক ভারসাম্যকে সম্পূর্ণরূপে পুনর্গঠন করবে এবং সমাজগুলোকেও পুনর্গঠন করতে সহায়তা করবে।’