cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
কক্সবাজারের টেকনাফে সীমান্ত এলাকা শাহপরীর দ্বীপ ও সেন্টমার্টিনের ওপারে মিয়ানমার সীমান্তে আবারও গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে।
স্থানীয়রা জানান, গতরাত থেকে থেমে থেমে গুলির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। শুক্রবার সকালেও কয়েকটি বিকট শব্দে বাংলাদেশ সীমান্তের এপারের মাটি কেঁপে ওঠেছে বলে তারা জানান।
তবে, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ও কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে শান্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
শুক্রবার সকাল ৭টার পর থেকে নাফ নদীর ওপারে গোলাগুলির শব্দে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন নদীর জেলেসহ স্থানীয়রা।
টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আব্দুস সালাম জানান, শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে শাহপরীর দ্বীপ সীমান্তের ওপারে মিয়ানমার অভ্যন্তরে পরপর দুইটি ভারী গোলাবর্ষণের শব্দ শোনা গেছে। এতে বিকট শব্দে পুরো এলাকা কেঁপে উঠায় স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এরপর তিন-চার ঘণ্টা বিরতির পর সকাল ১১টার দিকেও থেমে থেমে গুলির শব্দ শোনা যায়।
তিনি আরও জানান, এর আগে বৃহস্পতিবার ভোর থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত সীমান্তের ওপারে গোলাগুলির শব্দ শোনা গিয়েছিল। অব্যাহত সংঘাতের কারণে নাফ নদীতে জেলেদের মাছ ধরা বন্ধ থাকার পাশাপাশি স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। অনেকে নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন।
শাহপরীর দ্বীপের ওপারে মিয়ানমারের মংডুতে সকালে হেলিকপ্টার উড়তে দেখা গেছে। এর কিছুক্ষণ পরেই কয়েকটি বিকট শব্দে কেঁপে উঠেছে সীমান্ত এলাকা।
সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা আমিন বলেন, মিয়ানমারে রাতভর থেমে থেমে গোলাগুলির শব্দ পাওয়া গেছে। তবে আজ সকালে কয়েকটি বিকট শব্দে এপারের মাটি কেঁপে উঠেছে। সেন্টমার্টিনের বাসিন্দারা খুবই আতঙ্কে আছে।
সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা আবছার বলেন, রাত ও সকালে গোলাগুলির শব্দ শোনা গেছে। এমন পরিস্থিতিতে আতঙ্কে রয়েছে সীমান্তে বসবাসরত বাংলাদেশিরা।
টেকনাফ ২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহি উদ্দিন আহমেদ জানান, মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে দুটি গ্রুপের মধ্যে থেমে থেমে গোলাগুলির শব্দ শুনতে পেয়েছেন সীমান্তে থাকা বিজিবির সদস্যরা। সীমান্তে বিজিবির টহল জোরদার করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, মিয়ানমারের সংঘাতময় পরিস্থিতির কারণে বিজিবি ও কোস্টগার্ডের টহল বাড়ানো হয়েছে। সীমান্তে বসবাসরত মানুষকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।