cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা আছে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) মামলার চার্জশিট দিয়েছে, যা নিয়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে। আমরা আন্তর্জাতিক মহলের সঙ্গে একমত। ড. ইউনূসকে হয়রানির জন্য শ্রম আইনের অপব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে। এতে বাংলাদেশে আইনের শাসন নিয়েও প্রশ্ন উঠতে পারে। ব্যাহত হতে পারে বিদেশি বিনিয়োগ।
মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচার ও আপিল প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, বিগত বছরের ২৯ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচার পর্যবেক্ষণের জন্য বিদেশি পর্যবেক্ষকদের বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। কিন্তু তখন সে আহ্বানে সাড়া দিয়ে কেউ বাংলাদেশে আসেননি। বরং বিভিন্ন মহল থেকে একাধিক বিবৃতি দেয়া হয়।
এছাড়া ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ বরাবরই এড়িয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু বিভিন্ন সময় বিচারকাজ চলাকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নোত্তরে বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা নিয়ে মন্তব্য করে আদালতের রায়ের বিষয়ে অনধিকার চর্চা করেন মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র।
বাংলাদেশে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে করা একটি মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয় আদালত। সেই সঙ্গে পাঁচ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। এই নিয়ে দেশে বিদেশে নানা আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় বর্তমানে ড. মুহাম্মদ ইউনূস জামিনে আছেন।