cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের আলোচিত ‘শরীফ থেকে শরীফা’ হওয়ার গল্প পরিমার্জন হচ্ছে। এছাড়াও নতুন পাঠ্যবইয়ের অন্যান্য অসংগতি, ভুল চিহ্নিত করে মার্চের শেষে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত হয়।
এনসিটিবি সূত্র জানায়, শিগগির মূল্যায়ন পদ্ধতি ও কারিকুলাম নিয়ে গঠিত সমন্বয় কমিটির কাছে নতুন শিক্ষাক্রমের বইগুলো দেয়া হবে। কমিটি বইগুলো যাচাই-বাছাই করবে। এরপর দুই কমিটির সুপারিশের বিষয়ে পাঠ্যবইয়ের লেখকদের সঙ্গে বৈঠক করে সংশোধনীগুলো চূড়ান্ত করে মাঠপর্যায়ে পাঠানো হবে।
এর আগে, সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বই থেকে শরীফ ও শরীফার গল্প বাদ এবং সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বইয়ের দোকান থেকে প্রত্যাহার করতে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। এতে ৩০ দিনের মধ্যে সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বই থেকে শরীফ ও শরীফার গল্প বাদ দেয়াসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বইয়ের দোকান থেকে এই বই প্রত্যাহার করতে হবে এবং ছাত্র-ছাত্রীদের সংশোধিত বই সরবরাহ করতে বলা হয়েছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. ফরহাদুল ইসলাম বলেন, মূল্যায়ন পদ্ধতি ও কারিকুলাম নিয়ে গঠিত সমন্বয় কমিটি এবং ‘শরীফার গল্প’ পর্যালোচনায় বিশেষজ্ঞ কমিটির সুপারিশের আলোকে পাঠ্যবইয়ের ভুল বা অসংগতিগুলো চিহ্নিত করে মার্চের শেষে সংশোধনী দেওয়া হবে। শরীফার গল্পের বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিটিবির চেয়ারম্যান বলেন, ‘গল্পটি পরিমার্জন করা হবে।’
এদিকে গত মাসে এক সাংভাদিক সম্মেলনে শরীফার গল্পের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছিলেন, ‘গল্প উপস্থাপনার ক্ষেত্রে যদি বিভ্রান্তি এবং বিতর্ক সৃষ্টির প্রয়াস থেকে থাকে, তাহলে এ গল্পের উপস্থাপনা পরিবর্তন করা যায় কি না, এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করব। তাদের প্রতি সম্মান রেখে উপস্থাপনের ক্ষেত্রে যদি ভিন্ন কোনো কিছু করার সুযোগ থাকে, তাহলে সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা মতামত দেবেন। এটা যেহেতু বিশেষায়িত বিষয়। আমরা পলিসি লেভেলে এটি নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না।’
অন্যদিকে গত ১৯ জানুয়ারি রাজধানীর কাকরাইলে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে ‘বর্তমান কারিকুলামে নতুন পাঠ্যপুস্তক: বাস্তবতা ও ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক সেমিনারে জাতীয় শিক্ষাক্রমের পাঠ্যবইয়ের পৃষ্ঠা ছিঁড়ে আলোচনায় আসেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক আসিফ মাহতাব উৎস। এরপর বিষয়টি নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। ২৪ জানুয়ারি ‘শরীফার গল্প’ পর্যালোচনায় পাঁচ সদস্যের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয়েছে ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুর রশীদকে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের গভর্নর মুফতি মাওলানা কফিল উদ্দীন সরকার, এনসিটিবির সদস্য (শিক্ষাক্রম) মশিউজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইআর) পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আবদুল হালিম এবং ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুর রশিদ।