cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
আইনি শিথিলতার সুযোগে ‘কেয়ার ভিসা’য় বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বিপুল সংখ্যক অভিবাসী ব্রিটেনে গেলেও, কাজের অভিজ্ঞতা না থাকায় মুখোমুখি হচ্ছেন কর্ম সংকটের। বাতিল করা হয়েছে শতাধিক কেয়ার হোমের বিদেশি কর্মী আনার লাইসেন্স।
সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ১১ মার্চ থেকে কেয়ার ভিসায় পরিবারের সদস্যদের নেয়া যাবে না ব্রিটেনে।
কেয়ার হোম খাতে দক্ষ কর্মীর সংকট দূর করতে ভিসানীতি শিথিল করেছিল ব্রিটিশ সরকার। তবে সেই শিথিলতার সুযোগে হাজার হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশী বৈধভাবে পুরো পরিবার নিয়ে দেশটিতে আসা শুরু করে। পুরো বিষয়টি নজরে আসার পর চূড়ান্ত হার্ডলাইনের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
বাস্তবায়নের সময়সীমাও বেধে দেয়া হয়েছে। আগামী ১১ মার্চ থেকে কেয়ার ভিসায় পরিবারের সদস্যদের আনা যাবে না বলে ঘোষণা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস ক্লেভারলি।
মূলত অভিবাসীদের সংখ্যা কমাতেই সরকারের তড়িঘড়ি এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করছেন অভিবাসনবিষয়ক অনেক আইনজীবী।
ইতোমধ্যে কেয়ার হোমের নামে পরিকল্পিত আদম ব্যবসার কারণে কেয়ার ভিসায় বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ থেকে কর্মী আনা অন্তত শতাধিক কোম্পানির বিদেশি কর্মী আনার লাইসেন্স প্রত্যাহার করেছে ব্রিটিশ সরকার। লাইসেন্স প্রত্যাহারের ফলে ভিসা বাতিলের শংকায় রয়েছেন বিপুল সংখ্যক কেয়ার ওয়ার্কার।
অভিবাসী সংখ্যা বৃদ্ধির বর্তমান ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০২১ থেকে ২০৩৬ সালের মধ্যেই ব্রিটেনের জনসংখ্যায় যুক্ত হবে আরও ৬০ লাখ অভিবাসী।