cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত দেশটির জিম্মিদের মুক্তি দিবে না বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের নেতা সামি আবু জুহরি। তিনি আরও জানান, যুদ্ধ বন্ধে নেতানিয়াহুর অস্বীকৃতি মানেই ১৩০ ইসরায়েলি জিম্মির স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাওয়ার সুযোগ নেই। খবর রয়টার্সের।
হামাস নেতা সামি আবু জুহরি রয়টার্সকে বলেন, জিম্মিদের ফিরে পেতে হলে গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করতে হবে। আরেক বক্তব্যে হামাস স্বীকার করেছে, গত ৭ অক্টোবরের হামলা কিছু ক্ষেত্রে ভুল ছিল। ইসরায়েলি সেনা ও অস্ত্রধারী ব্যক্তিদের বাইরে কোনো লক্ষ্যবস্তু তাদের ছিল না বলে দাবি সশস্ত্র সংগঠনটির।
এদিকে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু এক বিবৃতিতে হামাসের হামলা বন্ধের শর্ত সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছেন। সম্পূর্ণ বিজয় না হওয়া পর্যন্ত তিনি হামলা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সোমবার (২২ জানুয়ারি) দেয়া ওই বিবৃতিতে তিনি আগের আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করে বলেন, ‘আমি জর্ডান নদীর পশ্চিমে সব অঞ্চলে ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে কোনো আপস করব না।’
তবে ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির ব্যাপারে ক্রমবর্ধমান চাপের মুখে রয়েছেন নেতানিয়াহু। সোমবার সন্ধ্যায় জিম্মিদের পরিবারের সদস্যরা জেরুজালেমে নেতায়িনাহুর বাড়ির বাইরে বিক্ষোভ করেন। ফিরিয়ে না আনলে তারা বিক্ষোভ চালিয়ে যাবেন। এমনকি জেরুজালেমে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে ঢুকে পড়েন জিম্মিদের স্বজনরা। তারা চিৎকার করে নিজেদের দাবি জানাতে থাকেন। তাদের হাতে ছিল প্ল্যাকার্ড ও জিম্মি স্বজনের ছবি। এ সময় একটি পার্লামেন্টারি কমিটির বৈঠক চলছিল।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্র, কাতার এবং মিসরের মধ্যস্থতায় গত নভেম্বরের শেষের দিকে একটি চুক্তির অধীনে শতাধিক ইসরায়েলি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছিল হামাস। এর পর যুদ্ধ কয়েকদিন থামলেও যুদ্ধবিরতি হয়নি। স্থায়ী যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করার একাধিক প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে।
ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় গাজায় অন্তত ১৯০ জন নিহত ও ৩৪০ জন আহত হয়েছেন। গত ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২৫ হাজার ২৯৫ জন নিহত এবং ৬৩ হাজার ৩০০ জন আহত হয়েছেন। জাতিসংঘের প্রধান আন্তোনিও গুতেরেস বেসামরিক হত্যার মাত্রাকে ‘হৃদয়বিদারক এবং সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।