cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারাদেশের ২৯৯ আসনে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, এটি আরও বাড়তে পারে।
রোববার বিকেলে সাড়ে ৪টার দিকে রাজধানীর আগাঁরগাওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।
সিইসি বলেন, সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারাদেশের ২৯৯ আসনে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। এখন পর্যন্ত এটা নির্ভরযোগ্য তথ্য। তবে এটি আরও বাড়তে পারে, আবার নাও পারে।
হাবিবুল আউয়াল বলেন, আরও কিছু কেন্দ্রের তথ্য আসা বাকি আছে। সেগুলোর তথ্য পাওয়া গেলে ভোট পড়ার হার পরিবর্তন হতে পারে।
তিনি বলেন, অনেকে ধারণা করেছিলেন, ভোটার উপস্থিতি হয়তো আরও কম হবে। একটি বড় পক্ষ নির্বাচন বর্জন করে প্রতিহতের ঘোষণা দিয়েছিল। তাই অনেকে ধারণা করেছে নির্বাচনে সহিংসতা হবে। কিন্তু ভোটাররা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছে। তারা সামান্য অভিযোগ ছাড়া প্রশাসনের বিষয়ে আস্থার কথা বলেছেন।
এর আগে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মুখপাত্র ও সচিব মো. জাহাংগীর আলম বেলা সাড়ে তিনটার দিকে নির্বাচন ভবনে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছিলেন, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রথম ৭ ঘণ্টায় সারা দেশে ভোট পড়ে ২৭ শতাংশ।
তিনি বলেছিলেন, সকাল ৮টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত সারা দেশের বিভাগভিত্তিক ভোটের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ২৫ শতাংশ, চট্টগ্রামে ২৭ শতাংশ, সিলেটে ২২ শতাংশ, বরিশালে ৩১ শতাংশ, খুলনায় ৩২ শতাংশ, রাজশাহীতে ২৬ শতাংশ ও ময়মনসিংহে ২৯ শতাংশ ভোট পড়েছে। সব মিলিয়ে আটটি বিভাগে গড়ে ভোট পড়ে ২৭ শতাংশ।
রোববার সকাল ৮টায় সারাদেশের ২৯৯ আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়। চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এবার সারাদেশে মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৪২ হাজার ১০৩টি। এ ছাড়া ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি।
এবার বিএনপিসহ বেশকিছু রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জন করেছে। তারপরও ২৮টি রাজনৈতিক দলের ১ হাজার ৫৩৪ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটের মাঠে ছিলেন ৪৩৬ জন। রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্রসহ মোট নারী প্রার্থী ৯০ জন।
নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ২৬৬ জন, জাতীয় পার্টির (জাপা) ২৬৫, তৃণমূল বিএনপির ১৩৫ জন, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) ৬৬ জন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ১২২ জন, জাতীয় পার্টির (জেপি) ১৩ জন এবং বিকল্পধারা বাংলাদেশের ১০ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। এর মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ এবং ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী ভোটার। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ৮৫২।