cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ব্রাসেলসভিত্তিক পর্যবেক্ষক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ (আইসিজি) মনে করে, আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্ব কয়েকটি রাজনৈতিক দল দ্বাদশ জাতীয় সংংদ নির্বাচনের ভোট বর্জন করে আন্দোলন করছে। এতে অনেকটা ফাঁকা মাঠে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এমতাবস্থায় দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ গড়ে উঠতে পারে। তাতে সংকট বাড়বে। সংকট নিরসনে আওয়ামী লীগ-বিএনপির সংলাপ দেশকে স্থিতিশীল রাখতে সহযোগিতা করবে।
বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে আইসিজি বলেছে, বৃহৎ বিরোধী দলকে বাইরে রেখে হতে যাওয়া নির্বাচনে গ্রহণযোগ্যতার অভাব থাকায় তা কেবল বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভাজনই বাড়াতে যাচ্ছে আর সাথে যোগ করছে সহিংসতার ঝুঁকিও। যেহেতু নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার মতো সময় এখন আর নেই, তাই স্বল্পমেয়াদে অস্থিতিশীলতা এড়াতে এবং একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত নিয়ে কাজ করতে সংস্থাটি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বৃহৎ বিরোধী দল বিএনপির মধ্যে নির্বাচনের পর সংলাপের তাগিদ দিয়েছে৷
আইসিজি মনে করে, এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের ভোটাররা প্রকৃত অর্থে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী জনপ্রতিনিধি নির্বাচনের সুযোগ পাবে। বাংলাদেশের বিদেশি উন্নয়ন অংশীদার, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের প্রতি দুটি দলকে সংলাপে উৎসাহিত করার আহ্বানও জানিয়েছে তারা।
ক্রাইসিস গ্রুপ মনে করছে, নির্বাচনের পর সরকারের সংলাপে রাজি হওয়ার বেশ কিছু যৌক্তিক কারণ রয়েছে। সবচেয়ে বড় কারণ হিসেবে ভূরাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জকেই তারা উপস্থাপন করেছে।
বাংলাদেশের বর্তমান সময়টাকে একটা সন্ধিক্ষণ আখ্যা দিয়ে ক্রাইসিস গ্রুপ বলেছে, ভূরাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রতিকূল পরিস্থিতির পাশাপাশি ক্রমাগত অভ্যন্তরীণ বিরোধিতা সরকারের ওপর চাপ বাড়িয়ে দেবে। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের পথ খুঁজে বের করতে বিবদমান দুই পক্ষকে সংলাপে বসতে হবে বলে তারা মনে করে।
উল্লেখ্য, জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার ঠিক আগ মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এরকম একটা উদ্যোগ নেওয়া হলেও সেটা হালে পানি পায়নি। সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে খুব একটা উৎসাহ দেখানো হয়নি৷