cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা আগামীকাল শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ৮টায় শেষ হচ্ছে। ফলে বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) নির্বাচনের প্রচারের শেষ দিনের প্রচারণায় প্রতিটি আসনে ছড়িয়ে পড়ছে নির্বাচনি উত্তাপ। প্রচারের শেষ সুযোগ কাজে লাগাতে মরিয়া বিভিন্ন আসনের প্রার্থী ও সমর্থকরা। বিএনপি ও তাদের মিত্রদের ভোট বর্জনের পরও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কারণে প্রায় শতাধিক আসনে জমজমাট লড়াইয়ের আভাস মিলেছে।
এর আগে গত ১৮ ডিসেম্বর শুরু হয়েছিল এবারের নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা। রোববার (৭ জানুয়রি) সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারাদেশে একযোগে ভোট গ্রহণ চলবে। এরই মধ্যে ভোটের দিন সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
এদিকে গতকালও দেশের বিভিন্ন স্থানে দলীয় ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে সহিংসতার খবর পাওয়া গেছে। নানামুখী হিসাব নিকাশে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণাও দিয়েছেন কোনো কোনো প্রার্থী। তবে দুই শতাধিক আসনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের বিরুদ্ধে শক্ত কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই।
বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে জানা গেছে, জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে শতাধিক আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। প্রায় ২২০টি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সঙ্গে লড়াই হবে নৌকার। এর মধ্যে শতাধিক আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। বাকি দুই শতাধিক আসনে রিলাক্স মুডে আছেন নৌকার প্রার্থীরা। ভোটের মাঠে রাত-দিন বিবেচনায় না নিয়ে নির্বাচনী এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন তারা। মিছিল, সভা-সমাবেশ, উঠান বৈঠকসহ নানাভাবে গণসংযোগে ব্যস্ত রয়েছেন তারা। এসব কর্মসূচিতে একে অপরের বিরুদ্ধে কাঁদা ছোঁড়াছুঁড়িতে লিপ্ত হচ্ছেন অনেকে। কোথাও কোথাও সহিংসতায় জড়াচ্ছেন প্রার্থীর সমর্থকরা।
এবারের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রেকর্ড সংখ্যক শোকজ, তলব, সতর্ক ও জরিমানার পরও প্রার্থীদের বাগে আনতে পারছে না নির্বাচন কমিশন। নানাভাবে আচরণবিধি লঙ্ঘন করে চলেছেন বেপরোয়া প্রার্থীরা। কমিশনের রক্তচক্ষুর আড়ালে সারাদেশে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের হুমকি-ধমকি, হামলা, পোস্টার ছিঁড়ে ফেলাসহ নানা আচরণবিধি লঙ্ঘন করে চলেছেন অনেক প্রার্থী।
অন্যদিকে বুধবার (৩ জানুয়ারি) যেখানেই অনিয়ম, সেখানেই অ্যাকশন নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা। তিনি বলেছেন, প্রয়োজনে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। ভোটের দিনও যদি কেউ অনিয়ম করে, আমরা ভোট বন্ধ করে দেবো। আমরা এমন কোনো নির্বাচন করতে চাই না, যেটা আবার নতুন করে দেশকে একটা সংকটের মধ্যে ফেলে। একটা নির্বাচন হবে; যে সরকারই হোক না কেন, যেন সরকার স্থায়ী রূপ নেয়।
নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, ২৯৯ আসনে ১ হাজার ৯৭০জন প্রার্থী নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত রয়েছেন। ২৮টি রাজনৈতিক দলের হয়ে লড়াই করছেন ১৫৩৪ জন প্রার্থী। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়াই করছেন ৪৩৬ জন। এছাড়া নওগাঁ-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আমিনুল ইসলাম মারা যাওয়ায় ওই আসনের নির্বাচন স্থগিত করেছে ইসি।