cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
কুয়াশা ও শীতকে হার মানাতে বইছে শীতল বাতাস। সব মিলিয়ে ঘন কুয়াশা তীব্র শীতের পাশাপাশি শীতল বাতাসে কাহিল হয়ে পড়েছে উত্তরের জেলা দিনাজপুরের জনজীবন।
বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সকাল থেকে সূর্যের দেখা দিলেও তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, বৃহস্পতিবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৮৩ ভাগ। দিনাজপুরে গতকাল দুই দিন থেকে ১০ ডিগ্রি নিচে। আজ তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি হওয়ায় জেলার উপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ চলছে।।
ইটভাটা শ্রমিক খায়রুল ইসলাম বলেন, কয়েক দিন থেক শীত বেশি হওয়ার কারণে ভাটা যেতে পারিনি। আজ সকাল থেকে সূর্যের দেখা দিছে তাই কাজে আসলাম। সূর্যের দেখা মিললেও ঠান্ডা বাতাস কমে নাই।
কৃষক মতিন শাহ বলেন, কয়েকদিন থেকে আলু তোলার জন্য শ্রমিক খুঁজে পাচ্ছিলাম না ঠান্ডার কারণে। আজ একটু রোদ উঠছে শ্রমিকদের বাসা থেকে ডেকে আনে আলু তুলতে শুরু করেছি।
এদিকে ঠাণ্ডা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের হার বেড়েছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক মানুষেরা বেশি পরিমাণে আক্রান্ত হচ্ছেন। হাসপাতালগুলোতে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর চাপ বেড়েছে।
জেলা সিভিল সার্জন এএইচএম বোরহানুল ইসলাম সিদ্দিকী বলেন, হিমালয়ের কাছাকাছি হওয়ায় দিনাজপুরে শীতের তীব্রতা অনেক বেশি। হঠাৎ করেই দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় শীতজনিত রোগে আক্রান্তের পরিমাণ অনেক বেড়ে গেছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। এ জন্য শিশু ও বয়স্কদের ঠান্ডা থেকে দূরে রাখাসহ সতর্কতা অবলম্বন বিশেষভাবে প্রয়োজন। পাশাপাশি কোনো শিশু আক্রান্ত হলে তাকে অন্য শিশুদের থেকে আলাদা রেখে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।