cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
সপ্তাহব্যাপী যুদ্ধবিরতির শেষে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলার প্রেক্ষাপটে উত্তপ্ত হয়ে উঠছে ইসরায়েল-লেবানন সীমান্ত। গেলো ২৪ ঘণ্টায় গাজায় অন্তত ৪ শতাধিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। এতে অনেক বেসামরিক হতাহত ও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির ঘটনা ঘটেছে। একই সময়ে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন।
শনিবার লেবাননের রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সির বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায় ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি।
হিজবুল্লাহ দাবি করেছে, গতকাল তাদের যোদ্ধারা সীমান্ত এলাকায় ইসরায়েলি সেনাদের ওপর একাধিক হামলা চালিয়েছে। গাজায় ফিলিস্তিনিদের পক্ষে সমর্থন প্রকাশের জন্যই এসব হামলা চালানো হয়।
আইডিএফের বলছে, লেবানন থেকে ছোড়া হিজবুল্লাহর দুটি রকেট তারা ধ্বংস করেছে। একটি সন্ত্রাসী সেলকে আক্রমণ করার দাবিও করেছে আইডিএফ। হিজবুল্লাহর রকেট আক্রমণের আশঙ্কায় উত্তর ইসরায়েলের কয়েকটি শহরে সতর্কতামূলক সাইরেন বাজানো হয়। সে সময় মানুষজন নিরাপদ জায়গায় গিয়ে আশ্রয় নেয়।
অন্যদিকে, লেবাননের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের গোলাবর্ষণে লেবাননের সীমান্ত শহর হোউলায় দুজন এবং জেববায়েন গ্রামে একজন নিহত হয়েছেন। শহরের পৌরসভার প্রধান ৩৫ বছর বয়সী সাকিব কোতিচ জানান, হোউলায় নিহত হয়েছেন মা-ছেলে। তারা দুজনেই বেসামরিক নাগরিক। আর জেববায়ানে নিহত ব্যক্তি হিজবুল্লাহর সদস্য।
গত ৭ অক্টোবর থেকে হামাসের সঙ্গে সংঘাত চলছে ইসরায়েলের। গাজা ও পশ্চিম তীরে নির্বিচারে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি সেনারা। সেই সঙ্গে লেবাননের সীমান্ত এলাকায়ও উত্তেজনা ছড়িয়েছে। হিজবুল্লাহর পক্ষ থেকে সেখানে প্রতিরোধের সম্মুখীন হচ্ছে আইডিএফ। প্রায় প্রতিদিনই সীমান্তে ইসরায়েলি অবস্থান লক্ষ্য করে রকেট হামলা চালাচ্ছে হিজবুল্লাহ। বিপরীতে দক্ষিণ লেবাননে বিমান ও কামান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল।
২০০৬ সালের পর এটাকেই ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী লড়াই হিসেবে দেখা হচ্ছে। এখনো পর্যন্ত এই সংঘাতে লেবাননে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে, যার মধ্যে ৮২ জনই হিজবুল্লাহ যোদ্ধা। এ ছাড়া, সীমান্তের দুই পাশ থেকে পালিয়ে গেছে হাজার হাজার মানুষ।