cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ইসরায়েলি বাহিনী পুরোপুরি অবরুদ্ধ করার পর গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল-শিফার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) সব রোগীর মৃত্যু হয়েছে। এদিকে হাসপাতালটির একজন চিকিৎসক বলেছেন, এক ঘণ্টার মধ্যে হাসপাতাল খালি করে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী।
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে এ খবর জানিয়েছে।
আল-শিফা হাসপাতালের পরিচালক আবু সালমিয়া বলেন, রোগী, চিকিৎসাকর্মী এবং আশ্রয় নেওয়া মিলিয়ে ৭ হাজার লোক হাসপাতালে আটকা পড়েছে। চিকিৎসকরা এখনো রোগীর সেবায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছেন। ইসরায়েলি বাহিনী কাউকে ঢুকতে বা বের হতে না দেওয়ায় হাসপাতালটি বড় কারাগার ও গণকবর হয়ে উঠেছে। তিন দিন ধরে হাসপাতালটি অবরোধে রাখা হয়েছে। এখন আমাদের কাছে কিছুই নেই। জ্বালানি, বিদ্যুৎ, খাবার, পানি কিছুই নেই। প্রতি মুহূর্তে মানুষের মৃত্যু হচ্ছে।
জানা গেছে, গাজার আল শিফা হাসপাতালে ইসরায়েলি বাহিনী অভিযান চালানোর সময় ব্যাপক ভাঙচুর করেছে। এই হাসপাতালে অবস্থান করছেন কয়েক হাজার রোগী, চিকিৎসক, স্টাফ এবং বাস্তুচ্যুত মানুষ। তারা সেখানে অবরুদ্ধ অবস্থায় আছেন।
জাতিসংঘ বলেছে, বিদ্যুৎ সঙ্কটের কারণে ১১ই নভেম্বর থেকে এই হাসপাতালে কমপক্ষে ৪০ জন রোগী মারা গেছেন। এর মধ্যে আছে অপরিণত চারটি শিশু। হাসপাতালটির প্রশাসকরা এসব তথ্য দিয়েছেন।
খান ইউনুস থেকে আল জাজিরার সাংবাদিক বলছেন, আল শিফা হাসপাতালের ভিতরে থাকা একজন চিকিৎসকের সঙ্গে তিনি কথা বলেছেন। ওই চিকিৎসক তাকে জানিয়েছেন যে, আল রশিদ সড়ক ধরে আল শিফা হাসপাতালের প্রতিজন মানুষকে সরে যাওয়ার জন্য ঠিক এক ঘণ্টা সময় দিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী। সাধারণত লোকজন দক্ষিণে সরে যাওয়ার জন্য এই রুটটি ব্যবহার করেন না। তারা ব্যবহার করেন সালাহ আল-দিন সড়ক। তা সত্ত্বেও তাদেরকে এক ঘণ্টা সময় দেয়া হয়েছে হাসপাতাল খালি করে দিতে।
ওই চিকিৎসক আরও বলেছেন, এক ঘণ্টার মধ্যে সব মানুষকে সরিয়ে নিয়ে হাসপাতাল খালি করা অসম্ভব। কারণ রোগী ও অপরিণত শিশুদেরকে বহন করার মতো পর্যাপ্ত এম্বুলেন্স তাদের নেই। তিনি এ অবস্থাকে আরেক সঙ্কট বলে অভিহিত করেন।
এর আগে বুধবার (১৫ নভেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের এবিসি নিউজ জানিয়েছিল, হাসপাতালটির আইসিইউতে থাকা ৬৩ রোগীর ৪৩ জনেরই মৃত্যু হয়েছে।
Leave a Reply