cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ইলিশ মাছের জন্য বিখ্যাত চাঁদপুর জেলা। চাঁদপুর দেশের প্রথম ব্র্যান্ড জেলা হিসেবেও স্বীকৃতি পায়। নামকরণও করা হয় ‘ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর’ নামে। ইলিশের বাড়ি হওয়ায় দেশের বিভিন্ন স্থান প্রতিদিন শত শত মানুষ চাঁদপুর ইলিশ ঘাটে আসেন। বড়স্টেশন মাছঘাটে এসে প্রথমেই ক্রেতারা দুশ্চিন্তায় পড়েন আসল ইলিশ চিনতে গিয়ে। অনেকেই না চিনে চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনার ইলিশের বদলে কিনে নেন দক্ষিণাঞ্চল কিংবা সাগরের ইলিশ। ফলে নদীর ইলিশের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হন তারা। মূলত আড়ৎ কিংবা বাজারে ক্রেতারা প্রথমেই খোঁজেন চাঁদপুরের পদ্মা নদীর ইলিশ। এই অঞ্চলের মিঠা পানির ইলিশের স্বাদ অনন্য।
ইলিশ যদি খাঁটি না হয় তবে খেতে বসে মনটাই খারাপ হয়ে যায়। তবে বাজারের সমুদ্রের হিমায়িত ইলিশ আর নদীর টাটকা ইলিশ অনেকেই চিনতে পারেন না। জেনে নিন নদীর তাজা ও আসল ইলিশ চেনার সহজ উপায়। তবে সমুদ্রের হিমায়িত ইলিশ আর নদী থেকে পাওয়া নদীর তাজা ও আসল ইলিশ চেনার কিছু উপায় আছে। জেনে নিন কিভাবে চিনবেন তাজা ও টাটকা ইলিশ।
রং হবে রূপালি:
নদীর টাটকা ইলিশ বিশেষ করে পদ্মা আর মেঘনার ইলিশের রং উজ্জ্বল রূপালি। অন্যদিকে হিমায়িত সমুদ্রের ইলিশের রং অনুজ্জ্বল, ফ্যাকাশে ধরনের।
চোখ হবে স্বচ্ছ:
টাটকা ইলিশের চোখ স্বচ্ছ আর উজ্জ্বল হয়। হিমঘরে রাখা ইলিশের চোখ ভেতরের দিকে ঢুকে থাকে। আর ঘোলাটে হয়।
মাছ হবে গোলাকৃতির:
পদ্মা-মেঘনায় যেসব ইলিশ পাওয়া যায় তা হয় অনেকটা গোলাকার। অর্থাৎ মাছের পেটের অংশ হয় মোটা আর চওড়া।কিন্তু সমুদ্রের ইলিশের পেটের দিকটা সরু হয়।
কানকো হবে টকটকে লাল রংয়ের:
ইলিশ কেনার আগে অবশ্যই মাছের কানকো ভালো করে দেখে নেওয়া উচিত। টাটকা ইলিশের কানকো হয় টকটকে লাল রঙের। আর হিমায়িত বাসি ইলিশ হলে কানকো হবে বাদামি বা কালচে রঙের।
ইলিশ হবে শক্ত:
টাটকা ইলিশ শক্ত থাকে। অনেক সময় বাজারে দেখা যায়, ইলিশ মাছ বাঁকা হয়ে আছে। এটাই হলো সদ্য ধরা ইলিশের সবচেয়ে বড় লক্ষণ।টাটকা ইলিশ হাত দিয়ে উঁচু করে ধরলেও আকারের পরিবর্তন হবে না। অন্যদিকে হিমায়িত বাসি ইলিশ নরম হয়ে যাবে। হাতে দিয়ে পেটের কাছে ধরলেই মাথা ও লেজা নিচের দিকে হেলে পড়বে।