cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটে ছদ্মবেশি রানা ভূঁইয়া ওরফে রাণী মুখ্যার্জীর কারণে হিজড়া জনগোষ্ঠীর সদস্যরা মূল ধারায় ফিরতে পারছেন। বরং, তাদেরকে নানা ভয়ভীতির মধ্যে রেখে অপরাধে জড়িয়ে রেেেখ অর্থ উপার্জন করা হচ্ছে। তাই, রাণী মুখ্যার্জীকে সিলেট থেকে উৎখাতে সবার সহযোগিতা চেয়েছেন এ জনগোষ্ঠীর সদস্যরা। রবিবার (৩ সেপ্টেম্বর) সিলেট প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানিয়েছেন হিজড়া জনগোষ্ঠীর একদল সদস্য। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন লিপি হিজড়া।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘রানা ভূঁইয়া ওরফে রাণী মুখ্যার্জী নামে এক ছদ্মবেশি গুরুমা হিজড়া সেজে দীর্ঘদিন ধরে সিলেটে নানাধরনের অপকর্ম চালিয়ে আসছে। সে হিজড়া ও নারীদের দিয়ে দেহ ব্যবসা, আইনশৃংঙ্খলা বাহিনীর গায়ে হাত তোলা ও লাঞ্চিত করা, চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, বিয়ের গাড়ি আটকিয়ে হামলা করে অর্থ আদায়, গভীর রাতে হিজড়া সাজিয়ে বিভিন্ন মানুষকে ফাঁদে ফেলা, ছেলেদের হিজড়া বানানো বা সাজানো, হিজড়াদের স্বাভাবিক জীবনে আসতে বাধা প্রদানসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত।’
রাণী মুখার্জীর বাড়ি নেত্রকোনার কেন্দুয়া থানায় বিদ্যাখলক আফিয়ারকোনার জুবেদ আলীর ছেলে ছদ্দবেশী হিজড়া গুরুমা ভান্ডারি রানা ভূঁইয়া ওরফে রানী মুখার্জী। বর্তমানে সে দক্ষিণ সুরমার খোজারখলার বাচ্চু মিয়ার বাসায় বসবাস করছে। এই ছন্দবেশী হিজড়া গুরুমা একজন পুরুষ এবং তার স্ত্রী সন্তান আছে বলে দাবি করেন হিজড়া জনগোষ্ঠীর সদস্যরা।
তারা বলেন, ‘প্রত্যেকটি অপরাধের সাথে রাণী ও তার সহযোগীরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত। এসব অপরাধ করে সে অঢেল সম্পত্তির মালিক হয়ে গেছে। একেক সময়ে একেক চরিত্র ধারণ করে অর্থ উপার্জনের মোহে উন্মাদ হয়ে উঠেছে। এতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে সিলেটের শান্তিকামী মানুষ। আর অসহায় হয়ে পড়েছে সাধারণ হিজড়ারা। তার এসব কর্মকাণ্ডে প্রতিবাদ করলে সে ভয়ভীতি ও হামলা করে ক্ষতিগ্রস্ত করে।’
হিজড়া জনগোষ্ঠীর সদস্যরা জানান, ছদ্দবেশী রানা ভূঁইয়া ওরফে রানী মুখ্যার্জী ও তার সহযোগীদের সিলেট থেকে উৎখাতে অনেক মামলা এবং অভিযোগ করা হলেও ফল হয়নি। নানা কৌশলে তার অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে।
তারা রাণী মুখ্যার্জীর ব্যাপারে প্রশাসনের কাছে প্রতিকার চেয়ে বলেন, ‘রানা ভূঁইয়া ওরফে রাণী মুখ্যার্জী সিলেট থেকে চিরতরে উৎখাত হলে সাধারণ মানুষ, প্রশাসন ও শান্তিকামী হিজড়ারা স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারবে। সে যত দিন সিলেটে থাকবে তত দিন হিজড়া জনগোষ্ঠী মূলধারায় ফিরে আসা সম্ভব হবে না।’ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আলেয়া, সুন্দরী, আদুরী, জামিলা, পায়েল, সানি, বৈশাখী, মুক্তা, বাবলী, পাখি, চাদনী, ডালিয়া প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি