cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
আগামী ২০২৪ সালে নির্বাচন। প্রেসিডেন্ট হওয়ার দৌড়ে ফের একবার নাম লিখিয়েছিলেন ট্রাম্প। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ায় ২০২০ সালে নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জেলে থাকলেন ২০ মিনিট।
যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার তাকে জর্জিয়ার ফুলটন কাউন্টি কারাগারে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। তবে গ্রেপ্তারের পর বেশিক্ষণ কারাবন্দী থাকতে হয়নি সাবেক এই প্রেসিডেন্টকে।
সিএনএনের সরাসরি সম্প্রচারিত খবরে বলা হয়, তিনি কারাগার ছিলেন ২০ মিনিটের মতো। এ নিয়ে চলতি বছরে দুইবার গ্রেপ্তার হলেন ট্রাম্প। এর আগে গত এপ্রিলে পর্নো তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে ঘুষ দেয়ার মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। ওই সময় নিউইয়র্কে ম্যানহাটানের আদালতে ট্রাম্পকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত ১৪ আগস্ট ট্রাম্পের এই অভিযোগপত্র দেয়ার আগের দিন আদালতের ওয়েবসাইটে ১৩ অভিযোগ সংবলিত একটি নথি প্রকাশ করা হয়েছিল। পরে এই নথি সরিয়ে দেয়া হয়।
ওই নথিতে বলা হয়, ২০২১ সালের ২ জানুয়ারি জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের শীর্ষ নির্বাচন কর্মকর্তার সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
এ সময় ট্রাম্প ওই কর্মকর্তাকে বলেন, কিছু ভোট খুঁজে বের করুন, যাতে নির্বাচনের ফল বদলে দেওয়া যায়। ট্রাম্পের ওই আহ্বানে সাড়া দেননি কর্মকর্তা।
এর অব্যবহিত ছয়দিন পর কংগ্রেস ভবন ইউএস ক্যাপটিলে ব্যাপক হামলা চালান ট্রাম্প সমর্থকেরা। সেই দিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জয়ের স্বীকৃতি দিতে কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশন বসেছিল। কংগ্রেস সদস্যরা যাতে জো বাইডেনকে জয়ী ঘোষণা করতে না পারেন, এ লক্ষ্যে হামলা চালিয়েছিলেন তারা।
ওয়েবসাইট থেকে সরিয়ে নেয়া অভিযোগপত্রে আরো বলা হয়, ২০২০ সালের ৩ নভেম্বর ভোটের আগে থেকে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ট্রাম্প ও তার সহযোগীরা বেশ কিছু অপরাধ করেছেন। এর মধ্যে ২০২০ সালের নির্বাচন যাচাই-বাছাইয়ে আইনপ্রণেতাদের গঠিত কমিটিতে মিথ্যা সাক্ষী দেয়ার অভিযোগ রয়েছে। একই সঙ্গে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় বাধা, নির্বাচনী সরঞ্জাম ভাঙচুরের অভিযোগও আনা হয়েছে ট্রাম্প ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে। বলা হয়েছে, জর্জিয়ার প্রত্যন্ত এলাকাগুলোয় ভোটারদের তথ্য চুরি ও ব্যালটের ছবি তুলেছেন ট্রাম্প সমর্থকরা। এছাড়া, তার সমর্থকেরা নির্বাচনী কর্মকর্তাদের হয়রানিও করেছেন। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার ২০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।
যদিও ট্রাম্পও এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, এসব অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তিনি যাতে আর প্রেসিডেন্ট হতে না পারেন, সেই চক্রান্ত হচ্ছে।