cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
আগেরবার শেষ মুহূর্তে গিয়ে বিপর্যয়ের মুখে পড়েছিল চন্দ্রযান-২। তবে এবার চন্দ্রযান-৩ নিয়ে ফের আশায় বুক বেধেছে ভারত। আর মাত্র কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা। সবকিছু ঠিক থাকলে ইতিহাস রচিয়ে চাঁদের দক্ষিণ মেরু স্পর্শ করতে যাচ্ছে ভারতের মহাকাশ যান চন্দ্রযান-৩। আর সেই আশার সঙ্গে বাড়ছে স্নায়ুচাপও, বহুল প্রতীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ এ ধাপ যেন সফলভাবে সম্পন্ন হয় সে জন্য ভারতের মন্দির, মসজিদ ও গির্জায় প্রার্থনা চলছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, পরিকল্পনা অনুযায়ী বুধবার (২৩ আগস্ট) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে চাঁদের মাটিতে অবতরণ প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে চন্দ্রযান-৩ এর ল্যান্ডার ‘বিক্রম’। চাঁদে পৌঁছাতে ৪০ দিনের মতো লাগছে ভারতীয় এই মহাকাশযানটির।
ভারতীয় বার্তাসংস্থা আনন্দবাজার জানায়, চাঁদের বুকে চন্দ্রযানের অবতরণের দৃশ্য বুধবার বিকেল ৫টা ২০ মিনিট থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে ইসরোর ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেজ, ইউটিউবে। এ ছাড়া বুধবার সন্ধ্যায় সব স্কুল-কলেজগুলোতে কৌতূহলী ছাত্রছাত্রীরা অনলাইন মাধ্যমে চন্দ্রযান-৩-এর অবতরণ দেখতে পারবেন।
এমনকি মহাকাশ বিশেষজ্ঞেরাও এই ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী থাকার দেশের বিভিন্ন প্রান্তে জমায়েতের পরিকল্পনা করেছেন। চাঁদের মাটি ছোঁয়ার আগের ‘১৫ মিনিট’ অত্যন্ত ‘গুরুত্বপূর্ণ’ বলে জানিয়েছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা।
এদিকে চন্দ্রযানের অবতরণের জন্য বুধবার সন্ধ্যাকেই কেনো বেছে নিয়েছে ভারতীয় মহাকাশ সংস্থা ইসরোর বিজ্ঞানীরা? ইসরো বিজ্ঞানীদের দাবি, চন্দ্রযান-৩-এর অবতরণ সফল হবেই। আর এর জন্য ২৩ আগস্ট তারিখটিও বেছে নেয়ার কারণ রয়েছে বলছে ইসরো।
চাঁদে অবতরণের পর ল্যান্ডার বিক্রম এবং রোভার প্রজ্ঞান তাদের কাজ সম্পাদন করতে সৌরশক্তি ব্যবহার করবে। তাই চন্দ্রযান যদি এমন সময়ে অবতরণ করে যখন চাঁদ অন্ধকারে ডুবে থাকবে, তা হলে, এটি কাজ করবে না। তাই সূর্যের আলো থাকতে থাকতেই ল্যান্ডার এবং রোভারটি চাঁদের বুকে নামাতে চাইছে ইসরো। চাঁদের এক মাস হয় পৃথিবীর হিসাবে ২৮ দিনে। এক চান্দ্রমাসে টানা ১৪ দিন রাত আর ১৪ দিন দিন থাকে।
ইসরো হিসেব অনুযায়ী ২২ আগস্ট চাঁদের রাত্রি শেষ হয়ে ২৩ আগস্ট থেকে টানা ১৪ দিন চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে দিন থাকবে। ফলে সৌরশক্তি ব্যবহার করে নিজেদের কাজ চালাবে বিক্রম এবং প্রজ্ঞান। পাশাপাশি, ভবিষ্যতের জন্য শক্তি সঞ্চয় করে রাখবে তারা।
বুধবারের চন্দ্রযান-৩ এর অবতরণ সফল হলে ইতিহাস তৈরি করবে ভারত। কারণ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে এর আগে কোনও দেশই মহাকাশযান পাঠাতে পারেনি। ফলে এই যাত্রায় সফল হলে আমেরিকা, রাশিয়া এবং চিনের পর ভারত বিশ্বের চতুর্থ দেশ হিসাবে ইতিহাস গড়বে।