cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
রাজধানীর শাহজাহানপুর গুলবাগে যুবলীগ নেতা অলিউল্লাহ রুবেলকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িত ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব ও ডিবি। এর মধ্যে ৮ জনকে গোয়েন্দা পুলিশ ও ২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৩।
ডিবির হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন তারা হলেন- হাবিব আহসান, মো. আলিফ হোসাইন, মো. রবিউল সানি, মো. মেহেদী হাসান, মো. শাহজালাল, মো. রফিকুল ইসলাম, নুর আলম ও মো. সুমন মীর।
র্যাব গ্রেপ্তার করেছে আদনান আসিফ ও মো. শাকিল নামের দুইজনকে। এর আগে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ভিকটিমের স্ত্রী তানজিনা দেওয়ান বাদী হয়ে শাহজাহানপুর থানায় মামলা করেন।
র্যাব বলছে, পানির ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে চেষ্টা করছিলেন যুবলীগ নেতা রুবেল। স্থানীয় এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিরোধের জের ধরে শাহজালাল নামক ব্যক্তির সঙ্গে তার শত্রুতার তৈরি হয়। এরপর উচিত শিক্ষা দিতে যুবলীগ নেতাকে হত্যা করা হয়।
রোববার সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে দুইজনের গ্রেপ্তারের বিষয় জানান র্যাব-৩ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ।
তিনি বলেন, হত্যার শিকার অলিউল্লাহ রুবেল রাজধানীর শাহজাহানপুরে স্ব-পরিবারে একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন। শান্তিবাগ এলাকায় ইন্টারনেট ও ডিমের পাইকারি ব্যবসা করতেন। সম্প্রতি ওই এলাকায় পানির ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে চেষ্টা করছিলেন। মূলত স্থানীয় এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিরোধের জের ধরে শাহজালাল নামক ব্যক্তির সঙ্গে তার শত্রুতা তৈরি হয় এবং তাকে হত্যা করেন।
এদিকে যুবলীগ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ৮ জনের গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানায় ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ।
গ্রেপ্তারকৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে ডিবি প্রধান বলেন, ভিকটিম রুবেলের সঙ্গে নিবির ও শাহজালালের এলাকার আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ হয়। আধিপত্য বিস্তারের জেরে নিবির এবং শাহজালাল দুজন মিলে রুবেলকে মারার জন্য হাবিবকে ঠিক করে। তারই ধারাবাহিকতায় নিবির হাবিবকে চাপাতি কেনার ৪ হাজার টাকা দেয়। টাকা দিয়ে হাবিব খিলগাঁও বাজার থেকে দুটি চাপাতি কেনে। পরে ঘটনার আগেরদিন শাহজালাল, হাবিব দুজনে রুবেলকে মারার পরিকল্পনা করে।
তিনি বলেন, ঘটনার দিন অন্য ব্যক্তিগত মোটরসাইকেল ব্যবহার করে। গতিবিধি লক্ষ করতে থাকে। হাবিব, আলিফ চাপাতি নিয়ে রুবেলের বাড়ির সামনে অবস্থান নেয়। এবং মেহেদী হাসান ও সানি দুই পাশে লোকজনের পাহারায় থাকে। রুবেল রিকশাযোগে বাসার দিকে রওয়ানা দিলে অনন তার মোটরসাইকেল চালিয়ে হাবিবকে দিলে হাবিব ও আলিফ চাপাতি নিয়ে প্রস্তুত থাকে। ইতোমধ্যে রুবেলকে রিকশাযোগে দেখতে পেয়ে হাবিব এবং আলিফ চাপাতি নিয়ে এগিয়ে আসলে রুবেল দৌড়ে আত্মরক্ষার চেষ্টা করলে পিছন থেকে হাবিব ও আলিফ তাকে ধাওয়া করে।
তিনি আরও বলেন, আলিফ রুবেলের মাথায় চাপাতি দিয়ে কোপ দিলে সে মাটিতে পড়ে যায়। সে সময় হাবিব ও আলিফ চাপাতি দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে চারজন একসঙ্গে দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। পালানোর সময় চাপাতি রাস্তার পাশে ফেলে দিয়ে যায়। পরে ভিকটিম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।