cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
স্ম’রণকালের সবচেয়ে ভ’য়াবহ ব’ন্যার কবলে পড়েছে সিলেট বিভাগ। বিশেষ করে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জে’লায় ব’ন্যা বিভীষিকা’ময় পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। এ দুই জে’লা পড়েছে দীর্ঘস্থায়ী ব’ন্যার কবলে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অন্যান্য সময় ব’ন্যার পানি দ্রুত নেমে গেলেও এবার একেবারে ধীরে নামছে পানি। এর পেছনে নদীর নাব্যতা সংকট, হাওরে অ’পরিক’ল্পিত অবকাঠামো নির্মাণ, হাওর ভরাট হয়ে যাওয়া প্রভৃতিকে কারণ হিসেবে দেখছেন অনেকেই।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, সিলেটে সদ্য গত হওয়া জুন মাসের ১৬ তারিখ থেকে ব’ন্যার আ’ঘাত শুরু হয়। এরপর দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও জে’লা-উপজে’লার অনেক জায়গা এখন নিমজ্জিত হয়ে আছে। ব’ন্যার পানি এতো ধীর গতিতে নামা’র বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে সংশ্লিষ্টদের।
সিলেটের শাহ’জালাল বিজ্ঞান ও প্রযু’ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুর এবং পরিবেশকৌশল বিভাগের অধ্যাপক মুশতাক আহম’দ বলছেন, সাধারণত সিলেটের পানি সুনামগঞ্জের দিরাই উপজে’লার কালনী নদী দিয়ে ভৈরব হয়ে মেঘনায় গিয়ে মেশে। গত কয়েক দশকে কালনী ভরাট হয়ে পানিপ্রবাহের পথ অনেকটা রুদ্ধ হয়েছে। ভরাট হয়েছে হাওরও। তাই এখন বৃষ্টিপাত কমে এলেও ব’ন্যার পানি সহ’জে নামছে না।
হাওরের প্রকৃতি, পরিবেশ ও প্রা’ণবৈচিত্র্য নিয়ে কাজ করা লেখক-গবেষক পাভেল পার্থ মনে করেন, অ’তিবৃষ্টি ও ঢলের পানি ধরে রাখার প্রাকৃতিক জলাধারগুলো ভরাট ও দখল হয়ে যাওয়া এবং পানিপ্রবাহের স্বাভাবিক পথ রুদ্ধ করায় সিলেট অঞ্চলে দীর্ঘস্থায়ী ব’ন্যা দেখা দিয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী আসিফ আহমেদ বলেন, হাওরে যেভাবে আগে পানি নামতো, এখন সেভাবে নামছে না। সুনামগঞ্জের হাওরগুলোর যদি পানি ধারণের ক্ষমতা আগের মতো থাকতো, তবে সিলেটে পানি জমে থাকার সুযোগ পেত না।
তিনি জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে ব’ন্যা এড়াতে সিলেটে নদী খনন করা হবে।
তবে নদী খনন যাতে কার্যকর হয় এবং নদী খনন করে মাটি যাতে আবার নদীর তীরেই ফেলে রাখা না হয়, সেদিকে গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলছেন হাওর ও পরিবেশ উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি কাসমির রেজা।
তিনি বলেন, ‘নদীর মাটি নদীতে ফেলে খনন নয়। কার্যকর নদী খননের উদ্যোগ নিতে হবে। এবার ব’ন্যার ভ’য়াবহতা দেখে আম’রা বুঝেছি, এমন বিপদ সামনে আরও আছে।’