cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সুনামগঞ্জ ও সিলেট জে’লার ব’ন্যাকবলিত বেশির ভাগ মানুষ গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। এ দুই জে’লায় গোখাদ্যের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। অনেক পরিবারের সংগ্রহে থাকা গোখাদ্য ব’ন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে। অনেকে গবাদিপশু নিয়েই আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছেন।
এমন পরিস্থিতিতে গরু-ছাগল সঙ্গে রাখা বাড়তি ঝামেলা মনে করছেন তারা। ফলে গৃহপালিত এসব প্রা’ণি কম দামে বিক্রি করে দিতে চাইছেন অনেকে। কোরবানির পশুর হাটে এর প্রভাব পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
শান্তিগঞ্জ থেকে সুনামগঞ্জ সদরে পথের দুই ধারে বিভিন্ন স্থানে গবাদিপশু বেঁধে রাখতে দেখা গেছে। পাশের গ্রামগুলোতে এখনো ব’ন্যার পানি আছে। তাই মানুষ যেমন ফিরতে পারছেন না। নেই গবাদিপশু চরানোর জায়গাও। বোবা প্রা’ণিগুলোর জন্য এখন যত চিন্তা। এখনো বাড়ির আঙিনায় পানি। এছাড়া খড় পচে গেছে। এখন এগুলোকে কী’ খাওয়াবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন কৃষকরা।
তাহিরপুর উপজে’লার গবাদিপশু নিয়ে মানুষের ক’ষ্টে আছেন উপজে’লাবাসী। তারা অনেকেই বাধ্য হয়ে এখন পানির দামে গবাদিপশু বিক্রির চিন্তা করছেন।
জে’লা প্রা’ণিসম্পদ কর্মক’র্তা আসাদুজ্জামান বলেন, ৯০০ মেট্রিক টন গোখাদ্যের চাহিদা পাঠানো হয়েছে। এখনো বরাদ্দ পাওয়া যায়নি।
সিলেটের অ’তিরিক্ত পু’লিশ সুপার লুৎফর রহমান বলেন, সিলেট জে’লাতে ব’ন্যার্ত মানুষ ও খামা’রিরা গবাদিপশু নিয়ে সংকটে আছেন। কোরবানির হাটে কম দামে এসব পশু বিক্রি করতে প্রস্তুত রয়েছেন তারাও। তবে ব’ন্যার সুযোগ নিয়ে কেউ যাতে কম দামে গবাদিপশু কিনে বেশি দামে বিক্রি করতে না পারেন, সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে।