cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ভ’য়াবহ ব’ন্যার ক্ষত শুকানোর আগেই ফের বৃষ্টি শুরু হয়েছে সিলেটে। মঙ্গলবার সকাল থেকে সিলেটর বিভিন্ন স্থানে থেমে মাঝারি ও গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। এতে ফের শ’ঙ্কা দেখা দিয়েছে বানভাসি মানুষের মাঝে। কিছু কিছু এলাকায় পানিও বাড়ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, আগামী কয়েকদিন সিলেটে বৃষ্টি হতে পারে। ভা’রতে বৃষ্টি হলে সিলেটের দিকে পাহাড়ি ঢল নামবে। এতে আবারো পানি বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে মঙ্গলবার সকাল থেকে হওয়া বৃষ্টিতে জে’লার নদ-নদীতে পানির উচ্চতা বাড়েনি বরং কিছুটা কমেছে।
ভ’য়াবহ ব’ন্যায় প্রায় দুই সপ্তাহ থেকে সিলেটের সবকটি উপজে’লা পানিতে তলিয়ে গেছে। সিলেট নগর ও কিছু কিছু এলাকায় পানি কমলেও জে’লার বিস্তীর্ণ এলাকা এখনো পানিতে নিমজ্জিত। তলিয়ে রয়েছে গ্রামীণ সড়ক। এখনো কয়েকটি উপজে’লায় ঘরবাড়িতে হাঁটুসমান পানি। গত কয়েকদিন ব’ন্যার পাানি কমা শুরু হয়েছে। তবে ধীরগতিতে কমা’র কারণে এখনো শত শত গ্রাম প্লাবিত রয়েছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে সোমবার সন্ধ্যা ৬টার তুলনায় মঙ্গলবার সকাল ৯টায় পানি দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ কমেছে। নদীর ওই অংশে সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৯টার মধ্যে বৃষ্টি হয়েছে ৭ মিলিমিটার। নদীর সিলেট পয়েন্টে সোমবারের তুলনায় পানি কমেছে একই পরিমাণে। মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত সিলেট পয়েন্টে পানি ছিল ১০ দশমিক ৬১ সেন্টিমিটার। সিলেট পয়েন্ট এলাকায় বৃষ্টি হয়েছে ৬ মিলিমিটার।
কুশিয়ারা নদীর অমলশিদ পয়েন্টে বিপদসীমা ১৫ দশমিক ৪০ সেন্টিমিটার। সেখানে সোমবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পানি ছিল ১৬ দশমিক ৮৫ সেন্টিমিটার। মঙ্গলবার সকাল ৯টায় সেখানে পানি ছিল ১৬ দশমিক ৭৪ সেন্টিমিটার। নদীর শেওলা পয়েন্টে পানি বিপদসীমা’র দশমিক ৪৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ওই পয়েন্টে পানি ছিল ১৩ দশমিক ৫০ সেন্টিমিটার। নদীর শেরপুর পয়েন্টে পানি বিপদসীমা’র নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নদীর ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে পানি বিপদসীমা’র ১ দশমিক শূন্য ৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মঙ্গলবার সকাল ৯টায় ওই পয়েন্টে পানি ১০ দশমিক ৪৯ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী এ কে এম নিলয় পাশা বলেন, আগামী কয়েকদিন বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। এতে পানি বাড়বে কি না আগেই বলা যাচ্ছে না। কিন্তু ভা’রতে বৃষ্টি হলে সিলেটে পাহাড়ি ঢল নামতে পারে। এতে ফের ব’ন্যার শ’ঙ্কা রয়েছে।