cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
টানা বৃষ্টি ও ভা’রতীয় পাহাড়ি ঢলে দোকানপাট তলিয়ে যাওয়ায় সিলেটে নিত্যপণ্যের সংকট দেখা দিয়েছে। বেশি দামেও মিলছে না চাল-ডালসহ নিত্যপণ্য। এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় দেখা দিয়েছে মোমবাতি ও দেশলাই সংকট। ব’ন্যার পানিতে বহু দোকান তলিয়ে যাওয়ায় এ সংকট দেখা দিয়েছে বলে স্থানীয়দের দাবি।
স্থানীয়দের অ’ভিযোগ, ব’ন্যায় বেশিরভাগ দোকান খুলছেন না দোকানিরা। এছাড়াও অসংখ্য দোকান পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে করে সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়েছে। ৩৮ টাকা হালির ডিমের দাম বেড়ে ৪৫ টাকা হয়েছে। ২০ টাকার আলু বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। দোকানে দোকানে ঘুরেও এসব পণ্য পাওয়া যাচ্ছে না।
শহরের ম’দিনা মা’র্কে’টের পরাগ স্টোরের মালিক শিমুল রঞ্জন ধর বলেন, বৃষ্টি ও ব’ন্যার কারণে সকালে দোকান খুলিনি। দুপুরে বৃষ্টির পরিমাণ কমলে দোকান খোলা মাত্র ক্রেতারা লাইন দিয়ে নিত্যপণ্য ক্রয় করা শুরু করেন।
তিনি বলেন, যিনি আগে এক কেজি আলু কিনতেন তিনি ১০ কেজি কিনছেন। যার ফলে নিত্যপণ্যের সংকট দেখা দিয়েছে।
বাগবাড়ি এলাকার গাড়িচালক রাহাত আহম’দ জানান, দুপুরে ম’দিনা মা’র্কেট ও বাগবাড়ি রোডের অন্তত ১৫-২০টি দোকানে খুঁজেও আলু ও সয়াবিন তেল পাইনি। পরে একটি দোকান থেকে দুই কেজি আলু ৬০ টাকায় কিনেছি।
রিকাবীবাজার এলাকার আল ম’ক্কা স্টোরের মালিক মো. জসিম আহম’দ বলেন, মোমবাতি ও দেশলাইয়ের চাহিদা বেড়েছে। অনেকে দুই থেকে তিন প্যাকেট করে মোমবাতি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। এতে সংকট তৈরি হচ্ছে।
শামীমাবাদ এলাকার আনোয়ারা বেগম জানান, দোকানগুলো পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় বন্ধ রয়েছে। অনেক ক’ষ্ট করে ম’দিনা মা’র্কেট এলাকায় চাল-ডালসহ কিছু নিত্যপণ্য ক্রয় করতে এসেছি। কিন্তু এখানে ব্যবসায়ীরা সংকটের কথা বলে পণ্যের দাম ২০-২৫ গুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, দেশি মশুর ডাল ৯০-১০০ টাকা হলেও এখন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। ব’ন্যাকে পুঁজি করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, ব’ন্যায় সিলেটের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার কালিঘাট ও কাজিরবাজার পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এতে করে নিত্যপণ্যের কিছুটা সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে দোকানে পণ্যের দাম ৫-১০ টাকা বেড়েছে।