cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
গো’লাপগঞ্জে রাত পোহালেই উপজে’লা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচন। প্রচারণায় কেউ পিছিয়ে নেই। শেষের দিকে এসে উভ’য় প্রার্থীর কর্মী সম’র্থকরা ঘুম হারাম করে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। এ সময়টাতে এসে সচেতন মহলে চলছে চুলছেড়া বিশ্লেষণ। শেষ হাসি হাসছেন কে, এ নিয়ে প্রচন্ড কৌতুহল বিরাজ করছে নিরপেক্ষ ভোটারদের মধ্যে। প্রবাসী অধ্যুষিত এ উপজে’লায় মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৪০ হাজার ১০০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ২২ হাজার ৯৭ জন ও ১ লাখ ১৮ হাজার ৩ জন নারী ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। মোট ভোট কেন্দ্র ১০২টি এবং ভোট কক্ষ সংখ্যা ৬২৫টি।
মঞ্জুর কাদির শাফি চৌধুরী এলিম সিলেট জে’লা আওয়ামী লীগের সদস্য। তিনি গো’লাপগঞ্জ উপজে’লা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেও আছেন। তার বড় ভাই অ্যাডভোকেট ইকবাল আহম’দ চৌধুরী দীর্ঘদিন গো’লাপগঞ্জ উপজে’লা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ছিলেন। ছিলেন উপজে’লা চেয়ারম্যানও। ২৯ জানুয়ারি অ্যাডভোকেট ইকবাল আহম’দ চৌধুরীর মৃ’ত্যুতে উপজে’লা চেয়ারম্যান পদে উপনির্বাচনে অন্য ৯ প্রার্থীকে পেছনে ফেলে ‘নৌকা’ প্রতীক নিয়ে এসেছেন মঞ্জুর কাদির শাফি।
অন্যদিকে আওয়ামী ঘরোণা শফিক উদ্দিন নৌকার মনোনয়ন চাননি। তিনি ঘোড়া প্রতিকে স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনে ল’ড়ছেন। আর এই জায়াগাটাতেই নানা শ’ঙ্কায় ভুগছেন নৌকার সচেতন ভোটার ও সম’র্থকরা। সোমবার দিনভর বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে শেষ নির্বাচনী সভা-শোডাউন করেন উপজে’লার দুই প্রতিদ্ব›দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী, কর্মী-সম’র্থকরা। শেষ মুহুর্তের নির্বাচনী প্রচারে প্রার্থীরা নিজ নিজ কর্মী সম’র্থকদের নিয়ে বিশাল শোডাউনের মধ্য দিয়ে নিজেদের অব¯’ান জানান দেন। অন্যদিকে সাধারণ ভোটাররা তাদের শোডাউন থেকে বার বার একটি কথাই বলছেন, নির্বাচনের আগের রাত কালো টাকার ছড়াছড়ি না হলে এবং ভোটাররা স্বতঃস্পূর্তভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলে আম’রা জনগনের দ্ধারা সঠিক নির্বাচিত প্রতিনিধি পাব।
এখন দেখার বিষয় ১৫জুন ফলাফলে ‘শেষ হাসি কে হাসছেন’। অ’পরদিকে উপনির্বাচন নিয়ে মাঠে যারা কাজ করছে তেমন একাধিক সূত্র জানিয়েছে ‘ভিপি শফিক’ হিসাবে তার যে পরিচিতি আছে, এবারের নির্বাচনে তার জন্য অনেক বড় আশীর্বাদ হিসাবে কাজ করছে। সেই ইমেজও কাজে লাগাচ্ছেন তিনি। তাছাড়া তার আরও বড় সুবিধা হচ্ছে, আওয়ামী বিরোধী শক্তি। মানে বিএনপি-জামায়াতসহ অন্যান্য দলের রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা ‘নৌকা’কে পরাজিত হিসাবেই দেখতে চাইবেন। সেক্ষেত্রে তাদের ভোট শফিকের ‘ঘোড়া’ই পাচ্ছে বলে মনে করছে সূত্রগুলো।
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আঞ্চলিকতা ও আত্মীয়তার প্রভাব পড়ে অ’ত্যন্ত শক্তভাবে। সেক্ষেত্রে দলীয় পরিচয় বা ত্যাগী নেতারাও হোঁচট খেয়েছেন অ’তীতে। গো’লাপগঞ্জ উপজে’লা নির্বাচনেও তার প্রভাব পড়বে খুব জো’রালো ভাবে। আর সেক্ষেত্রে কিন্তু অনেকটাই সুবিধাজনক অবস্থায় শফিক। তবে তারও কিছু দুর্বলতা আছে। বিশেষ করে শফিকের অ’তীত জীবনের কিছু ঘটনা নির্বাচনী প্রচারণায় তুলে ধরে প্রচারনা চালাচ্ছে নৌকা শি’বির। সার্বিক বিচার বিশ্লেষণ শেষে মাঠের সূত্রগুলোর অ’ভিমত, আওয়ামী লীগের ঐক্যের উপর নির্ভর করছে অনেক কিছু। শেষ মুহুর্তে যদি দলীয় নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ হতে পারেন তাহলে নৌকার পালে বাতাস লাগলেও লাগতে পারে।
এদিকে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা পৃথক জনসভায় নির্বাচনী নানা উন্নয়ন মূলক কাজের অঙ্গিকারের ফিরিস্তি তুলে ধরেন। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তার বক্তব্যে বলেন, বেকারত্ব দুরিকরণে বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অঙ্গিকার “গ্রাম হবে শহর” এ আলোকে তিনি কাজ করবেন। এছাড়াও উপজে’লার হতদরিদ্র মানুষের জন্য সরকারের পাশাপাশি তার ব্যক্তিগত উদ্যোগে সব ধরণের প্রচেষ্ঠা অব্যাহত থাকবে। তিনি বিবেক, বুদ্ধি সুষ্ট ব্যবহারের মাধ্যমে নৌকাকে নির্বাচিত করতে উপজে’লার সকল সাধারণ ভোটারদের প্রতি আহবান জানান।
স্বতন্ত্র প্রার্থী ভিপি শফিক উদ্দিনও তার শেষ নির্বাচনী জনসভায় নির্বাচনী ইশতেহার তুলে ধ’রার পাশাপাশি সুখে দুঃখে পাশে থেকে সেবা করে যাওয়ার মনোভাব ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন একটি বার আপনাদের মূল্যবান রায় দিয়ে নির্বাচিত করুন, সর্বোচ্চ সেবা আপনাদের উপহার দিব।