cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিপাকে পড়েন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। শুক্রবার (৪ মার্চ) বারানসি থেকে ফেরার সময় কলকাতায় নামার কিছুক্ষণ আগেই এই ঘটনা ঘটে। আকস্মিক দুর্যোগে মুহূর্তের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রীর ভাড়া করা ছোট বিমানটি সাত হাজার ফুট থেকে দুই হাজার ফুটে নেমে আসে। সেই সঙ্গে দুলতেও থাকে বিমানটি।
এ ঘটনায় কোমরে বেশ ব্যথা পান মুখ্যমন্ত্রী মমতা। আগে থেকেই তার কোমরে ব্যথা থাকায় বেশি সমস্যায় পড়েন।
সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, রাজ্য সরকারের ভাড়া করা ফ্যালকন বিমানে সম্প্রতি বিভিন্ন প্রয়োজনে যাতায়াত করেন মমতা ব্যানার্জী। তবে এদিন যে বিমানটিতে তিনি চড়েছিলেন নির্দিষ্টভাবে সেই বিমানটিতে তিনি এর আগে সফর করেননি। ঘটনাচক্রে বিমানের দুই পাইলট ছিলেন বাবা ও মেয়ে। দুর্যোগ কেটে যাওয়ার মিনিট চারেক পরে মুখ্যমন্ত্রীর বিমানটি কলকাতার মাটি স্পর্শ করে।
এ দিন আকাশ যথেষ্ট পরিষ্কার ছিল। মেঘ, বৃষ্টি, ঝড় ছিল না। তবে বিমানবন্দর সূত্র জানিয়েছে, বিমানটি আচমকা বিপদের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে দেখে পাইলট দ্রুত উচ্চতা প্রায় পাঁচ হাজার ফুট নামিয়ে দেন। তাতেই প্রবল ঝাঁকুনি ও ওলটপালট অবস্থা। বিমানের মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী ও তার সহযাত্রীরা অবশ্য জানতে পারেন, তাদের বিমানের সামনে অন্য একটি বড় বিমান এসে পড়ে। এটিই বিপত্তির কারণ।
এদিকে নবান্ন সূত্র জানিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর বিমানের ক্ষেত্রে ঠিক কী হয়েছে এবং কেন হয়েছে তা জানতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। যদি তার বিমানের সামনে অন্য কোনো বিমান এসেই থাকে, তাহলে বিষয়টি যথেষ্ট গুরুতর বলে নবান্নের একটি সূত্র জানিয়েছে। আর যদি বিপত্তির জন্য মুখ্যমন্ত্রীর বিমানের উচ্চতা আচমকা কমিয়ে দিতে হয়, তাহলেও তার সব খুঁটিনাটি জানার উদ্যোগ নেওয়া হবে সরকারের পক্ষ থেকে।
সাধারণত এ ধরনের অভিযোগ উঠলে দেশের আকাশের বিমান চলাচলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল এভিয়েশন (ডিজিসিএ) তদন্ত করে। সে ক্ষেত্রে বিমান মাটি ছোঁয়ার পরে পাইলট লিখিত যে প্রতিবেদন জমা দেন তা গুরুত্বপূর্ণ নথি হিসেবে গণ্য করা হয়।
বিমানবন্দর সূত্র জানায়, এদিনও পাইলট প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। তাতে তিনি উল্লেখ করেছেন, কলকাতা বিমানবন্দর থেকে ৫০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিম আকাশে যখন সাত হাজার ফুট উচ্চতা থেকে ছয় হাজার ফুটে নামছিলেন, আচমকাই সামনে বিপদজনক মেঘ দেখতে পান। সে কথা তিনি কলকাতা বিমানবন্দরের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলকে (এটিসি) জানান। এটিসি তাকে দুই হাজার ফুট উচ্চতায় নেমে আসতে বলে। তিনি সেই মতো নেমে আসেন।
বিমানবন্দরের একটি সূত্র জানিয়েছে, পাইলটের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তদন্তে নামবে ডিজিসিএ। তবে পাইলটের রিপোর্টে দ্বিতীয় কোনো বিমানের অস্তিত্ব ছিল কি না তা জানা যায়নি। সূত্র : জাগো নিউজ