cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
স্থানীয়দের কাছে তিনি ‘পুলিশ কর্মকর্তা’ হিসেবে পরিচিত। সবাই যেনো বিশ্বাস করে, এজন্য পুলিশের ইউনিফর্ম পরে নিয়মিত ফেসবুকে ছবিও পোস্ট করেন। কখনও বন্দুক হাতে, কখনও আবার ওয়াকিটকি হাতে ছবি পোস্ট করেন তিনি।
অনেকের কাছে তিনি আবার ‘দুদকের কর্মচারী ও এনএসআইয়ের সদস্য’ হিসেবে পরিচিত। কিন্তু তিনি আসলে প্রতারক। মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করতেই তার এমন সাজ।
শুক্রবার (১২ নভেম্বর) বিকেলে চুয়াডাঙ্গা থেকে এই প্রতারককে গ্রেফতার করেছে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ। গ্রেফতার প্রতারকের নাম তৌহিদ হোসেন। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার গাইদঘাট গ্রামের মিল্লান হোসেনের ছেলে।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানা সূত্রে জানা গেছে, তৌহিদ হোসেন দীর্ঘদিন ধরেই নিজেকে পুলিশ কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে আসছিলেন। এই পরিচয় দিয়ে তিনি মানুষের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন। তাকে যেনো কেউ সন্দেহ না করে এজন্য তিনি কখনও পুলিশের ইউনিফর্ম পরে, কখনও বন্দুক হাতে, কখনও ওয়াকিটকি হাতে ছবি পোস্ট করেছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। শুক্রবার দুপুরে থানার সামনে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করার সময় তাকে আটক করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে তৌহিদ হোসেন জানান, এক নারীকে চুয়াডাঙ্গা থানার পুলিশ বলে পরিচয় দেন তিনি। তাকে বিশ্বাস করানোর জন্যই থানার সামনে ঘোরাফেরা করছিলেন। তৌহিদের বিরুদ্ধে এক নারী প্রতারণার অভিযোগে মামলা করেছেন। পুলিশ বাদী হয়ে আরেকটি মামলা করেছে।
চুয়াডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহসীন বলেন, ‘তৌহিদ একজন প্রতারক। তিনি সাধারণ মানুষের কাছে পুলিশ হিসেবেই পরিচিত। অনেকের কাছে পরিচিত দুদক কিংবা এনএসআইয়ের কর্মচারী হিসেবে। এগুলো প্রমাণে তিনি আবার সেসব বাহিনীর পোশাক পরে ছবি তুলে ফেসবুকেও শেয়ার করেন। এরকম বিভিন্ন বাহিনীর সদস্য সেজে মূলত টাকা হাতিয়ে নেওয়াই ছিল তার কাজ। এরই মধ্যে আমরা বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পেয়েছি তার বিরুদ্ধে। শনিবার তাকে চুয়াডাঙ্গা আদালতে সোপর্দ করা হবে।’