cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট নগরীর ইলেকট্রিক সা’প্লাই রায় হোসেন দিগন্ত ৬৩ নং বাসার মখন মিয়া স্পেন প্রবাসী ছে’লে আব্দুর রহমানকে বিয়ে করানোর কিছুদিনের মধ্যেই সংসারে নেমে আসে অশান্তি। ছে’লেকে নিজের চোখে দেখতে হয়েছে তার স্ত্রী’ সামিয়া আক্তার ই’মা চাচাতো ভাই এবাদুর রহমানের সাথে স’ম্পর্কে লিপ্ত। বিষয়টির প্রতিকার চাওয়ায় মা’মলার আ’সামি হয়ে আব্দুর রহমানের আপন ছোটভাই আব্দুল্লাহ আরমানকে ৪ মাস ১৫ দিন কারাগারে কা’টাতে হয়েছে। আব্দুর রহমানের শ্বশুর মোগলাবাজার থা’নার শ্রীরামপুরের আখতার হোসেন, স্ত্রী’ সামিয়া আক্তার ই’মা, ই’মা’র ভাই এমাদুর রহমান ও চাচাতো এবাদুর রহমানের আচরণে সুখের সংসারে নেমে এসেছে অশান্তি। অ’নৈতিক স’ম্পর্ক ঢাকতেই হয়রানীমূলক মা’মলা করা হয়েছে।
রোববার (২২ আগস্ট) দুপুরে সিলেট জে’লা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এ অ’ভিযোগ করেন স্পেন প্রবাসী আব্দুর রহমানের ছোটভাই মো. আব্দুল্লাহ আরমান। সংবাদ সম্মেলনে তার পিতা মখন মিয়া ও মাতা দিলারা বেগমসহ আত্মীয়-স্বজনরা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আরমান দাবি করেন, ‘২০২০ সালের ১২ জানুয়ারি আব্দুর রহমান ও ই’মা’র সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পরে আব্দুর রহমান স্পেন যাওয়ার আগে ২৫ ফেব্রুয়ারি শ্বশুরবাড়ি যান। ২৬ ফেব্রুয়ারি মধ্যরাতে স্ত্রী’র সাথে চাচাতো ভাই এবাদুরের অ’নৈতিক স’ম্পর্ক সরাসরি দেখেন। বিষয়টি লন্ডনে চাচা শ্বশুর নুরুল হককে জানান। ছুটি শেষ হওয়াতে ২৮ ফেব্রæয়ারি আব্দুর রহমান স্ত্রী’কে ইলেকট্রিক সা’প্লাইয়ে রেখে স্পেনে ফিরে যান। শ্বশুর প্রায় সময় মে’য়েকে নিতে চাইতেন। আমা’র মা দিলারা বেগম ই’মা’র চারিত্রিক অধঃপতনের বিষয়ের কারণে ও ভাই আব্দুর রহমানের নিষেধ থাকায় ভাবিকে শ্রীরামপুরে দেননি। এতে ক্ষুদ্ধ হয়ে ভাইয়ের শ্বশুর বিভিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করতেন।
আরমান বলেন, ‘আমা’র পিতা অ’সুস্থ। ২০২১ সালের ৩০ জানুয়ারি লাঞ্চে পানিজনিত সমস্যায় ওসমানী মেডিকেলে ভর্তি হন। ২৭ ফেব্রæয়ারি হার্টে দুটি বøক নিয়ে হৃদরোগে আ’ক্রান্ত হয়ে তিনি আবারও ওসমানী মেডিকেলে ভর্তি হন। ২ মা’র্চ দিনের বেলা তিনি বাসাতে ফিরেন। তার আগের রাতে পৌনে ১টায় আখতার হোসেন মায়ের নাম্বারে কল দিয়ে ভাবিকে বাড়িতে নিতে চান। ছে’লে এমাদুর রহমান ও ভাতিজা এবাদুর রহমান, তাদের বন্ধুবান্ধবসহ এসে জো’রে নিয়ে যাবেন হু’মকি দেন।
লিখিত বক্তব্যে আরমান আরও দাবি করেন, ৫ মা’র্চ বিকেলে মা অ’সুস্থ এমন অজুহাতে ভাবি ফোনে তার পিতাকে বলেন, ‘আজকেই যেনো তাকে বাড়িতে নিতে।’ সন্ধ্যায় পিতা ও তার চাচাতো ভাই এবাদুর রহমান এসে ভাবিকে নিয়ে যান। যা আশেপাশের বাসিন্দারা জানেন। তিনি সুস্থ অবস্থায় আমাদের বাড়ি থেকে গেছেন। কোন ঝগড়াঝাঁটি বা মা’রামা’রির ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু তারা মা’মলায় ফাঁ’সাতে বাড়িতে না গিয়ে ভাবিকে ওসমানী মেডিকেলে নিয়ে যান।
পরেরদিন ৬ মা’র্চ বিষয়টি জানতে পারলে আমি দুপুর ১২টায় এয়ারপোর্ট থা’নায় জিডি করতে যাই। আড়াইঘন্টা পর থা’নায় ভাইয়ের শ্বশুর ও ভাতিজা এবাদুর রহমান উপস্থিত হয়ে ওসির সাথে কথা বলেন। ডিউটি অফিসার জানান, ‘ভাইয়ের শ্বশুর নারী ও শি’শু নি’র্যা’তন দমন আইনে বি’রুদ্ধে মা’মলা দায়ের করেছেন।’ কোনোরূপ ত’দন্ত ছাড়াই অদৃশ্য কারণে থা’নাতেই আমাকে গ্রে’প্তার করা হয়। আমা’র অ’সুস্থ পিতা, বৃদ্ধা মাতা, বোন ও স্পেনে থাকা ভাইকেও বিবাদী করা হয়।
লিখিত বক্তব্যে বলেন, বিনা অ’প’রাধে দীর্ঘ ৪ মাস ১৫ দিন কারাবাস শেষে উচ্চ আ’দালত থেকে জামিন পাই। চার্জশিটে নারী ও শি’শু নি’র্যা’তন দমন আইনের ১১(গ)/৩০ ধারায় অ’ভিযোগ প্রমাণিত হয়নি; আইনের ১১(খ)/৩০ ধারায় অ’ভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে উল্লেখ করা হয়েছে চার্জশিটে। তিনি বলেন, আর্থিক, মানসিক ও সামাজিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে মিথ্যা-বানোয়াট তথ্যে মা’মলা করা হয়েছে। অর্থের বিনিময়ে কিছু মানুষকে সাক্ষী করা হয়েছে। কয়েকজন নিরপেক্ষ প্রকৃত ঘটনা বলেছেন কিন্তু সেগুলো আমলে নেয়া হয়নি। চ্যালেঞ্জ করে বলতে চাই যথাযথ ও নিরপেক্ষভাবে ত’দন্ত এবং বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করা হলে তারা নির্দোষ প্রমাণিত হবেন।