cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
শান্তা চৌধুরী নামে একজন নারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দাবি করেন তিনি সিলেট-৪ আসনের এমপি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইম’রান আহম’দের এপিএস হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের নজরে আসার পর ঐ নারীর দাবি মিথ্যা এবং বানোয়াট বলে ঢাকা মহানগরীর রমনা থা’নায় মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সাধারণ ডায়েরি করা হয়। তাতে পু’লিশ ঐ নারীর বি’রুদ্ধে ত’দন্ত শুরু করেছে। শুক্রবার (১৩ আগস্ট) রাতে সিলেটভিউকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ত’দন্ত কর্মক’র্তা রমনা থা’নার এসআই আলমগীর হোসেন মুজুম’দার।
রমনা থা’নার এসআই আলমগীর হোসেন মুজুম’দার বলেন উক্ত বিষয়টি খুব গুরুত্বের সাথে ত’দন্ত করা হচ্ছে। শনিবার বাদী পক্ষের সাথে কথা বলা হবে। এরপর শান্তা চৌধুরীর বি’রুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বুধবার শান্তা চৌধুরী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেন নিজেকে সিলেট-৪ আসনের এমপি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইম’রান আহম’দের এপিএস হিসেবে। তারপর বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের নজরে আসার পর তারা সাথে সাথে একটি বি’জ্ঞপ্তি প্রকাশ করে শান্তা চৌধুরী প্রতারক এবং পিএসের উক্ত বিষয়টি ভু’য়া। সেজন্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সবাইকে সচেতন থাকার আহব্বান জানানো হয়। উক্ত নিউজটি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ায় প্রাতরক শান্তা চৌধুরী ফেইসবুক থেকে তার স্ট্যাটাসটি ডিলেট করে দেন।
তিনি তার ফেইসবুক স্ট্যাটাসে ধন্যবাদ প্রকাশ করেছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদশীক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইম’রান আহম’দের প্রতি তাকে দুই বছরের জন্য এপিএস হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার জন্য।
উল্লেখ্য, শান্তা চৌধুরী নামক নারীর এপিএস দাবির ফেসবুক স্ট্যাটাসটি যখন সিলেটসহ সারাদেশে তোলপাড় সৃষ্টি করে তখন সতর্কবার্তা দিয়ে গণমাধ্যমে একটি বি’জ্ঞপ্তি প্রেরণ করে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
বি’জ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এতদ্বারা সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, শান্তা চৌধুরী (https://www.facebook.com/ santa.chowdhury.75248) নামে একজন নারী ‘প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রীর চুক্তিভিত্তিক এপিএস হিসেবে নিয়োগ পেয়েছে’ ম’র্মে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে গত বুধবার একটি পোস্ট দিয়েছেন। যা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। জনমনে বি’ভ্রান্তি নিরসনের লক্ষ্যে জানানো যাচ্ছে যে, শান্তা চৌধুরী নামের কাউকে মাননীয় মন্ত্রী চিনেন না এবং তার এপিএস হিসেবে নিয়োগও দেননি।
বি’জ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, মন্ত্রী ইম’রানের এপিএস মোহাম্ম’দ রাশেদুজ্জামান। তাকে ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এছাড়াও মন্ত্রী ইম’রানের কোনো এপিএস নেই।