cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
আমাদের জায়গায় ঘর বানাইছে। আমাদের ঘর থেকে বের হওয়ার রাস্তা নেই। আম’রা ঘর থেকে বের হলেই গালাগালি করে। ভিডিও করে নেটে ছেড়ে দেয়। আমাদের ভবিষ্যত রয়েছে, আমাদের বিয়েশাদি এখনও হয় নাই। তারা ভিডিও কেন করবে?’
এস আর মিডিয়া নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে সোমবার লাইভে এসে এক নাগাড়ে কথাগুলো বলে এক কি’শোরী।
ফেসবুকে ভাই’রাল হওয়া আরেক ভিডিওর কল্যাণেই দিন কয়েক আগে পরিচিতি পায় সিলেটের কানাইঘাটের ওই কি’শোরী। ব্যাপক সমালোচনার মুখেও পড়ে।
ওই ভিডিওতে দেখা যায়, চারজন মিলে দা, লা’ঠিসোটা নিয়ে ভাঙচুর করছেন একটি ঘর। এক নারীর নেতৃত্বে তছনছ করে ফেলা হচ্ছে টিনের ঘর। ভেঙে ফেলা হচ্ছে আসবাবপত্র। কে’টে ফেলা হচ্ছে ঘরের পাশের গাছপালা।
ভিডিওতে দা হাতে ভাঙচুর চালাতে দেখা গিয়েছিল যে কি’শোরীকে, সোমবার ফেসবুক ভিডিওতে সে নিজেই অ’ভিযোগ নিয়ে আসে। এর আগে অবশ্য ভাঙচুরের ঘটনায় এক দিনের জন্য হাজতে থেকে আসতে হয়েছে তাকেসহ পরিবারের ছয় সদস্যকে।
মূল ঘটনা ৯ জুলাইয়ের। কানাইঘাট উপজে’লার লক্ষিপাশা পূর্ব ইউনিয়নের কাড়াবাল্লা গ্রামের মইনুদ্দিন লুকু ও সালেহা বেগমের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। লুকু স’ম্পর্কে সালেহা বেগমের ভাসুরের ছে’লে। সম্প্রতি বিরোধপূর্ণ জায়গায় একটি টিনের ঘর নির্মাণ করেন মইনুদ্দিন লুকু।
নিজের দুই কি’শোরী মে’য়ে ও ছে’লেকে নিয়ে গত শুক্রবার এই ঘরটি ভেঙে দেন সালেহা বেগম। সেই ভাঙচুরের ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে। ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে ওই কি’শোরীর দা হাতে তেড়ে যাওয়ার দৃশ্য ভাই’রাল হয় মুহূর্তেই।
শনিবার সালেহা বেগমসহ ছয়জনকে আ’সামি করে কানাইঘাট থা’নায় মা’মলা করেন মইনুদ্দিন লুকু। ওইদিনই তাদের গ্রে’প্তার করে পু’লিশ।
তবে সালেহা বেগমের দুগ্ধপোষ্য শি’শু থাকায় ও অন্য আ’সামিরা অ’প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় পরদিন ১১ জুলাই তাদের জামিন দেন কানাইঘাট আমলি আ’দালতের ম্যাজিস্ট্রেট আলমগীর হোসেন।
জামিন পাওয়ার পর সোমবার ফেসবুকে এসে জমি নিয়ে বিরোধ থাকা চাচার পরিবারের বি’রুদ্ধে পাল্টা অ’ভিযোগ করেন ভাঙচুরে অংশ নেয়া সালেহা বেগমের কি’শোরী মে’য়ে।
সে বলে, ‘এই জায়গা নিয়ে আমাদের বিরোধ চলছে। আ’দালত থেকে নিষেধ করা হয়েছে এখানে ঘর বানাতে। তবু তারা ঘর বানাইছে। তাই আম’রা ঘর ভেঙে দিছি।
‘তারা দীর্ঘ দিন ধরে আমাদের নি’র্যা’তন করছে। কিন্তু আম’রা কোনো বিচার পাই না। আমি পাশের বিদ্যানিকেতন স্কুলে পড়তাম। কিন্তু তারা আমাকে স্কুলে যাওয়া আসা করতেও বাধা দিত। এ কারণে ২০১৮ সালে স্কুল ছেড়ে দেই। তখন আমি ৮ম শ্রেণিতে পড়তাম।’
ওই কি’শোরী বলে, ‘আমাদের ঘর থেকে বের হওয়ার রাস্তা নেই। ঘর থেকে বের হলেই তারা নানা কথা বলে। গালাগালি করে। আমি এর বিচার চাই। বারবার বলেছি। সুষ্ঠু বিচার চাই।
‘আমা’র বাবা নাই। টাকা-পয়সাও নেই। তাদের সব আছে। তাই বিচার পাই না। আম’রা বাধ্য হয়ে ঘর ভেঙেছি। ৫ বছর ধরে আম’রা নি’র্যা’তন সহ্য করেছি।’
এসব অ’ভিযোগ প্রসঙ্গে মইনুদ্দিন লুকুর বক্তব্য জানা যায়নি। তবে মা’মলার এজাহারে তিনি লিখেছেন, জমি নিয়ে বিরোধ ও পূর্ব শত্রুতার জেরে সালেহা বেগম ও তার সন্তানরা সংঘবদ্ধভাবে দেশীয় অ’স্ত্র নিয়ে তার বসতঘরে হা’মলা ও ভাঙচুর চালান। ঘরের মূল্যবান জিনিসপত্র লুটপাট করেন।
এ বিষয়ে কানাইঘাট থা’নার ভা’রপ্রাপ্ত কর্মক’র্তা (ওসি) তাজুল ইস’লাম বলেন, ‘এসব অ’ভিযোগ বিষয়ে তারা (সালেহার পরিবার) কখনোই পু’লিশকে জানায়নি। তাদের কোনো অ’ভিযোগ থাকলে, কারো দ্বারা নির্যাতিত হলে থা’নায় অ’ভিযোগ করতে পারে। আম’রা অবশ্যই আইনানুগ ব্যবস্থা নেব। তবে কোনোভাবেই আইন হাতে তুলে নেয়া সম’র্থনযোগ্য নয়।’