cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দেশে করো’নাভাই’রাস সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত সর্বাত্মক লকডাউনের ৬ষ্ট দিনে মঙ্গলবার জৈন্তাপুর উপজে’লার বিভিন্ন বাজার ও পয়েন্টে নানা অজুহাতে লোক চলাচল অনেক বেড়েছে। চলছে আড্ডা, খুশগল্প। স্বাস্থ্যবিধির বালাই নেই। যেন মানুষজন প্রশাসনের সাথে লুকোচু’রি খেলছেন। তারপরও কঠোর তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে জৈন্তাপুর উপজে’লা প্রশাসন।
জৈন্তাপুরে লকডাউন বিধিনিষেধ কার্যকরে পু’লিশ সদস্যদের পাশাপাশি রয়েছেন সে’নাবাহিনীর সদস্যরা। প্রতিদিন তিনজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে কাজ করছেন পু’লিশ ও সে’নাবাহিনীর সদস্যরা। উপজে’লা নির্বাহী কর্মক’র্তা নুসরাত আজমেরী হক, উপজে’লা সহকারী কমিশনার (ভ‚মি) ফারুক আহম’দ ও সিলেট থেকে আসা সহকারী কমিশনার মিছবা উদ্দিন যৌথভাবে জৈন্তাপুরে কাজ করছেন। তারা গাড়ি নিয়ে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরছেন এবং মানুকে অ’প্রয়োজনে ঘরের বাহিরে না যেতে অনুরোধ করছেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, লকডাউনের কৌতূহলী মানুষ ও তরুণদের নিয়েই বেশি ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে। বাজারসহ বিভিন্ন পয়েন্টে কম বয়সী ছে’লেরা অলিগলি ছেড়ে রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, বসে আড্ডা দিচ্ছে। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গাড়ি দেখলেই দৌড়ে পালাচ্ছে। কোথাও কোথাও অ’প্রয়োজনে ঘোরাফেরা করা তরুণসহ বিভিন্ন বয়সী মানুষকে জ’রিমানা করে সতর্ক করে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে।
উপজে’লার বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা যায়, ইউনিয়নের বাজার গুলোতে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। তাদের মুখে মাস্ক নেই। নিজ নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসে উঁকি দিয়ে দেখছে প্রশাসনের গাড়ি আসছে কি না। প্রশাসনের গাড়ি দেখলেই তাড়াতাড়ি নামিয়ে দেয়া হয় দোকানের সাটার। সিলেট তামাবিল মহাসড়কে পু’লিশের চেকপোষ্ট থাকলেও চলছে ট্রাক, লেগুলা, অটোরিকশা, পিকআপসহ বিভিন্ন গাড়ি।
উপজে’লা নির্বাহী কর্মক’র্তা নুসরাত আজমেরী হক জানান, করো’না পরিস্থিতি নাজুক থেকে আরও নাজুক হচ্ছে। এ অবস্থায় সরকারের বিধিনিষেধ না মেনে চলালে পরিস্থিতি আরও ভ’য়াবহ হতে পারে। কিন্তু মানুষকে বোঝানো যাচ্ছে না। একদিকে অ’ভিযান চালালে অন্যদিক থেকে বের হয়ে যায়। মানুষ যদি এভাবে লুকোচু’রি খেলা করে তবে কিভাবে সম্ভব সবার পেছনে ছুটে বেড়ানো?
তিনি বলেন, মানুষ যদি নিজেদের স্বাস্থ্যর কথা নিজেরাই না বোঝে তাহলে প্রশাসন বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আর কতোটা বোঝাবে। প্রতিদিন অ’ভিযান চালানো হচ্ছে এবং জ’রিমানা করা হচ্ছে। তবুও মানুষের কোনো ভ’য়ভীতি দেখা দিচ্ছে না। জ’রিমানা দেওয়াটাও মানুষের কাছে কিছুই মনে হচ্ছে না।