cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
আ’লোচিত জামালপুরের সাবেক ডিসি আহমেদ কবীরকে বেতন গ্রেড কমানোর শা’স্তি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা-২০১৮ অনুযায়ী গুরু দ’ণ্ড হিসেবে শা’স্তির বিধান রাখা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, নিম্নপদ বা নিম্নবেতন গ্রেডে অবনমিতকরণ, বাধ্যতামূলক অবসর, চাকরি থেকে অ’পসারণ ও চাকরি থেকে বরখাস্ত। এই গুরুদ’ণ্ডগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম দ’ণ্ডের শা’স্তিটি হচ্ছে নিম্নপদ বা নিম্নবেতন গ্রেডে অবনমিতকরণ। সাবেক ডিসিকে সবচেয়ে কম শা’স্তি অর্থাৎ বেতন গ্রেড কমানোর শা’স্তি দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, নিম্নপদে নামিয়ে দেওয়ার শা’স্তি দেওয়া হলে তিনি বিদ্যমান বেতনই পেতেন। আর বেতন গ্রেডের শা’স্তি দেওয়ায় তার বেতন অর্ধেক কমে গেল তবে তিনি বিদ্যমান পদেই বহাল থাকবেন।
আহমেদ কবীরের বি’রুদ্ধে আনা অ’ভিযোগ সত্য প্রমাণিত হওয়ায় তাকে শা’স্তি দিয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা-২০১৮ এর বিধি ৪(৩)(ক) মোতাবেক গুরুদ’ণ্ড হিসেবে ০৩(তিন) বছরের জন্য নিন্মবেতন গ্রেডে অবনমিতকরণ করা হলো। আহমেদ কবীর উপসচিব হিসেবে বর্তমানে ৫ম গ্রেডে বেতন পান। শা’স্তির কারণে এখন থেকে তিনি ২০১৫ সালের জাতীয় বেতন স্কেল অনুযায়ী ৬ষ্ঠ গ্রেডের সর্বনিম্ন ধাপের বেতন পাবেন। অর্থাৎ একজন সিনিয়র সহকারী সচিব পদোন্নতি পাওয়ার পর যে বেতন পান আহমেদ কবীর এখন সেটা পাবেন। পঞ্চ’ম গ্রেডে তিনি মূল বেতন প্রায় ৭০ হাজার টাকা। এখন থেকে তিনি মূল বেতন পাবেন ৩৫ হাজার টাকা। সঙ্গে এই গ্রেডের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ অন্যান্য ভাতা-সুবিধা পাবেন।
জামালপুরের ডিসি হিসেবে কর্ম’রত থাকাকালে একই অফিসের অফিস সহায়ক সানজিদা ইয়াসমিন সাধনা নামে একজন নারীর সঙ্গে আহমেদ কবীরের আ’পত্তিকর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর বিষয়টি জানাজানির পর ব্যাপকভাবে সমালোচনার মুখে তাকে ডিসি পদ থেকে প্রত্যাহার করা হয়। অ’ভিযু’ক্ত আহমেদ কবীরকে প্রথমে অ’ভিযোগ জানিয়ে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। লিখিত কারণ দর্শানোর সঙ্গে তিনি ব্যক্তিগত শুনানি চান। কোনো জবাবেই তার বক্তব্য গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তার বিষয়ে ত’দন্ত কর্মক’র্তা নিয়োগ। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব (বাজেট) মাসুদুল হাসানের প্রথম দফায় করা ত’দন্তে ভুল থাকায় দ্বিতীয় দফা ত’দন্তের প্রতিবেদন দিলে সেটি গ্রহণ করা হয়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আহমেদ কবীরকে শা’স্তি দেওয়া হয়েছে।
ত’দন্ত কর্মক’র্তা উল্লেখ করেছেন, অ’ভিযু’ক্তের বি’রুদ্ধে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা-২০১৮ এর বিধি ৩ খ অনুযায়ী ‘অসদাচরণ’-এর অ’ভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। অ’ভিযু’ক্তকে দেওয়া শা’স্তির প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, দাখিলকৃত ত’দন্ত প্রতিবেদনসহ অন্যান্য বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে তাকে কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা-২০১৮ এর বিধি ৪(৩)(ক) অনুযায়ী তিন বছরের জন্য নিম্নবেতন গ্রেডে অবনমিতকরণের গুরুদ’ণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে সরকারি কর্মকমিশনে পরাম’র্শ চাওয়া হলে তারা একমত পোষণ করেন। একইসঙ্গে রাষ্ট্রপতিও এ বিষয়ে সম্মতি দিয়েছেন বলে প্রজ্ঞাপনে উলেখ করা হয়েছে।