cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
অবাক কান্ড। হাসপাতাল থেকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল। বাড়ির লোক দূর থেকে দেখে সৎকারের ব্যবস্থা করেছিল। কারণ রোগি ছিলেন করোনা আক্রান্ত। সৎকারের পর শ্রাদ্ধের আয়োজনের ঠিক আগের দিন বাড়ি ফিরে এলেন ওই ব্যক্তি।
উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বিরাটির ঘটনা। করোনা হাসপাতাল থেকে জানানো হয় বিরাটির বাসিন্দা শিবদাস বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের শ্রাদ্ধের ঠিক আগের দিন বাড়িতে ফিরে আসেন। অথচ ৭৫ বছর বয়েসি শিবদাস বাবুকে ১১ই নভেম্বর বারাসাতের এক করোনা হাসপাতালে ভরতি করা হয়। ১৩ই নভেম্বর হাসপাতাল থেকে বলা হয়, মারা গিয়েছেন তিনি। সেই মতো সৎকার হয়, শ্রাদ্ধের আয়োজন করা হয়।
পরিবার জানায়, একটা প্লাস্টিক ব্যাগে মোড়ার ছিল দেহ। ভালভাবে দেখতে পাননি তাঁরা। মুখও পরিষ্কার ভাবে দেখা যায়নি। শিবদাস বাবুর ছেলে জানান, হাসপাতালের কথায় বিশ্বাস করে তাঁরা সৎকার করে দেন দেহ। শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের আয়োজন করেন। কিন্তু শনিবার এক ব্যক্তি জানান হাসপাতাল থেকে ছাড়া হবে তাঁদের বাবাকে। তিনি সুস্থ হয়ে গিয়েছেন।
এই ফোন পেয়ে রীতিমত হতবাক শিবদাস বাবুর বাড়ির লোকজন। কোনওরকমে তাঁরা বাড়ি থেকে গিয়ে শিবদাস বাবুকে বাড়ি নিয়ে আসেন। রীতিমত বিপাকে পড়েছেন শিবদাস বাবুর পরিবার। কার দেহ সৎকার করেছেন তাঁরা, বুঝে উঠতে পারছেন না।
এরপরেই গোটা বিষয় পরিষ্কার হয়। হাসপাতালের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ওই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন মোহিনীমোহন মুখোপাধ্যায়। তিনি খড়দহের বাসিন্দা ছিলেন। তিনি ১৩ই নভেম্বর মারা যান। শিবদাস বাবুর সঙ্গে ওই ব্যক্তিকে মিলিয়ে ফেলে হাসপাতাল। ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হয়।
মোহিনীমোহন বাবুর পরিবারকে জানানো হয় তিনি সুস্থ হয়ে গিয়েছেন। তাঁকে যেন ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেই সময় মোহিনীমোহন বাবুর পরিবার এসে গোটা ঘটনা বুঝতে পারে। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে একটি বিভাগীয় তদন্ত কমিটি তৈরি করা হয়েছে। চার সদস্যের কমিটি গোটা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে। জেলা স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, কোনও ব্যক্তির গাফিলতি প্রমাণিত হলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে।সূত্র: কলকাতা২৪x৭