cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে (১৯) দল বেঁধে ধর্ষণের ঘটনায় নতুন তথ্য পাওয়া গেছে। এ ধর্ষণ মামলার আসামি আইনুদ্দিন আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দিতে নতুন তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ওই তরুণীর সঙ্গে তার পূর্বপরিচয় রয়েছে। এ সূত্রে ঘটনার দিন মোবাইল ফোনে তাদের মধ্যে কথা হয় এবং বিকালে এমসি কলেজ ফটকে তাদের দেখা হয়। এ সময় মামলার আরেক আসামি রাজন মিয়াও উপস্থিত ছিলেন।
আইনুদ্দি বলেন, তরুণী তার স্বামীর সঙ্গে প্রাইভেটকারে এসেছিলেন। দেখা হওয়ার পর তরুণী তার স্বামীর সঙ্গে গাড়িতে করে ফিরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এ সময় মামলার প্রধান আসামি সাইফুর রহমানসহ অন্যরা তরুণীকে ঘিরে ধরে। এরপর তারা জোরপূর্বক স্বামী-স্ত্রীকে গাড়িতে তুলে আসামি তারেকুল ইসলাম তারেক দ্রুত গতিতে গাড়ি চালিয়ে এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে নিয়ে যায়। সেখানে গাড়ির ভেতরে পালা করে তাকে ধর্ষণ করা হয়।
শনিবার সিলেটের সিএমএম কোর্ট-২ এর বিচারক সাইফুর রহমানের আদালতে আসামি আইনুদ্দিন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
জবানবন্দিতে আইনুদ্দিন এসব জানানোর পাশাপাশি ঘটনার বিস্তারিত জানিয়েছেন বলে সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্র নিশ্চিত করে। শনিবার আইনুদ্দিন ছাড়াও আসামি মাহবুবুর রহমান রনি ও রাজন মিয়া আদালতে স্বীকারোক্তি দেন।
তরুণীর স্বামী এবং ধর্ষণ মামলার বাদী ইতিপূর্বে একাধিক গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপেও আইনুদ্দিনের সঙ্গে তার স্ত্রীর পূর্বপরিচয় থাকার কথা স্বীকার করেন।
এ মামলার আরো আসামিরা হলেন বালাগঞ্জের চান্দাইপাড়া গ্রামের তাহিদ মিয়ার ছেলে সাইফুর রহমান (২৮), সুনামগঞ্জ সদরের মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে তারেকুল ইসলাম তারেক (২৮), হবিগঞ্জ সদরের বাগুনিপাড়ার জাহাঙ্গীর মিয়ার ছেলে মাহবুবুর রহমান রনি (২৫), জকিগঞ্জের আটগ্রামের কানু লস্করের ছেলে অর্জুন লস্কর (২৫), সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার বড়নগদীপুর গ্রামের রবিউল ইসলাম (২৫) ও কানাইঘাটের গাছবাড়ি গ্রামের মাহফুজুর রহমান মাসুম (২৫)।
মামলার আসামিরা ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী বলে পুলিশ ও দলীয় সূত্র নিশ্চিত করে।