cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মহামারী করোনাভাইরাসের এখনও কোনো টিকা বা প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়নি। তাই এ ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ও শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো সবচেয়ে বেশি জরুরি।
তবে এখন প্রশ্ন হলো শরীরে রোগ প্রতিরাধ ক্ষমতা কীভাবে বাড়াবেন। এমন কিছু খাবার রয়েছে, যা সকালের নাস্তায় খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সকালের নাস্তা হতে হবে পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ ও খনিজে ঠাসা।
সকালের নাস্তায় যা খাবেন
১. সকালের নাস্তায় অনেকে বাড়িতে বানানো কেক ও সালাদ রাখেন পাতে। এই দুই খাবারেই অনেকটা মাখন বা তেলের পরিবর্তে মেশাতে পারেন পাকা কলা।
পুষ্টিবিদরা বলেন, এক কাপ মাখনে যেখানে ১৬২৮ ক্যালোরি ও ১১৬ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে, সেখানে এক কাপ পাকা কলায় রয়েছে ২০০ ক্যালোরি ও আধা গ্রামেরও কম স্যাচুরেটেড ফ্যাট। সঙ্গে রয়েছে উপকারী পটাশিয়াম, ভিটামিন বি ও ফাইবার।
২. চিনির বদলে মধু বা গুড়ের বাতাসা মেশান রান্নায়। চিনির কাজও হবে আর চিনির ক্ষতি থেকেও শরীরকে রাখতে পারবেন নিরাপদ।
৩. সাদা পাউরুটি না খেয়ে বাদামি রঙের ব্রেড খান। এতে ফাইবার ও পুষ্টিগুণ বেশি। আর অতিরিক্ত চর্বি জমবে না।
৪. শরীরে প্রোটিন বাড়াতে পাতে রাখুন চিকেন স্যুপ। দোকান থেকে চিকেন কিনে তা দিয়ে বাড়িতেই সব রকম সবজি দিয়ে এ খাবার তৈরি করতে পারেন, যা সকালের নাস্তায় খেতে পারেন।
৫. সকালের নাস্তায় খেতে পারেন সিদ্ধ ডিম। প্রোটিনসমৃদ্ধ এই খাবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে।
৬. খেতে পারেন ফলের রস। প্যাকেটজাত ফলের রসে প্রচুর কৃত্রিম চিনি ও লবণ মেশানো থাকে। তাই বাজার থেকে কেনা ফল দিয়ে তৈরি জুস বা ফল কেটেও খেতে পারেন। চিবিয়ে ফল খেলে তার ফাইবারও অনেক বেশি পাওয়া যায়।
৭. গ্রিন টিতে রয়েছে ফ্লেভোনয়েড নামক একটি উপাদান, যা আসলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি এমন একটি শক্তিশালী উপাদান, যা সব দিক থেকে শরীরকে চাঙ্গা রাখে। গ্রিন টি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
এ ছাড়া কেটেচিন নামেও একটি উপাদান থাকে এই চায়ে, যা ভিটামিন ই ও সির থেকেও বেশি শক্তিশালী। এটি শরীরে প্রবেশ করে একাধিক উপকার করে।