cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ভারতে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে ১০৬ জনের শরীরে নতুন করে কোভিড-১৯ পজিটিভ ধরা পড়েছে।
নতুন আক্রান্তের সংখ্যা যোগ করে সোমবার পর্যন্ত ভারতে করোনা রোগীর সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াল ১০২৪ জনে।
সোমবার করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৬ জনের। এই ৬ জন দিল্লি, গুজরাট, কর্নাটক, কেরালা, মহারাষ্ট্র ও তেলঙ্গানা রাজ্যের। সে হিসাবে দেশটিতে এখন পর্যন্ত মৃত্যু ঘটল ২৭ জনের।
ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকা এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এদিকে দেশটির সেনাবাহিনীতে করোনার থাবা পড়েছে। দুজন সেনাসদস্য করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন বলে খবর জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো।
তাদের একজন কলকাতার কমান্ড হাসপাতালের চিকিৎসক। অন্যজন দেরাদুনের এক জুনিয়র কমিশনড অফিসার।
এদিকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেয়া পরিসংখ্যানের সঙ্গে কিছুটা গরমিল রয়েছে বিভিন্ন রাজ্য থেকে পাওয়া হিসাবের সঙ্গে।
সরকারি হিসাবে আক্রান্তের সংখ্যা ১০২৪ দেয়া হলেও রাজ্যগুলো থেকে পাওয়া তথ্য সমন্বয় করলে সংক্রমণের সংখ্যা আরও ১০০ বেশি হয়।
আনন্দবাজার জানিয়েছে, রাজধানী দিল্লি থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, সেখানে সোমবার নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২৩ জন। সব মিলিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৭৪ জন। তবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, সোমবার পর্যন্ত দিল্লিতে ৪৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
একই রকম ভিন্ন তথ্য রয়েছে কেরালা রাজ্যের বেলায়। সেখানে সোমবার নতুন করে সংক্রমণ ধরা পড়েছে ২০ জনের। মোট আক্রান্ত ২০২ জন। কিন্তু স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানাচ্ছে, এ পর্যন্ত ১৮২ জন আক্রান্ত কেরালায়।
মহারাষ্ট্রেও সোমবার নতুন করে সাতজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এ সংখ্যা মিলিয়ে সেখানে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২০৩ হলেও ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ১৮৬ জন দেখানো হচ্ছে।
আক্রান্ত আর মৃত্যুর সংখ্যায় গরমিলই নয়; কিছু মৃত্যু নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।
করোনা-সংক্রমিত সন্দেহে গোয়া মেডিকেল কলেজে আইসোলেশনে রাখা ৬৮ বছরের এক বৃদ্ধা সোমবার ভোরে মারা যান। কিন্তু এ ঘটনাকে করোনা-মৃত্যুতে যোগ করেনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
এমন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে কেরালার কান্নুরে। সদ্য শারজা থেকে ফেরা বছর পঁয়ষট্টির এক বৃদ্ধ সোমবার হৃদরোগে মারা যান। তাকে করোনা রোগী বলে সন্দেহ করা হলেও রিপোর্ট তৈরি হয়নি এখনও।
তবে করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে বেশ কঠোর ভূমিকা নিয়েছে বিভিন্ন রাজ্যের প্রশাসন। লকডাউন ভঙ্গের দায়ে দেদারসে ধরপাকড় চলছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে বিশেষ নজর দেয়া হচ্ছে করোনা-পরীক্ষা ইত্যাদি চিকিৎসা পরিষেবা খাতেও।
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চ (আইসিএমআর) জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত গোটা দেশে ৩৫,০০০ জন করোনা টেস্ট করেছেন। ১১৩টি ল্যাবে এই পরীক্ষা হচ্ছে। বেসরকারি আরও ৪৭টি ল্যাবকে করোনা-পরীক্ষার অনুমতি দেয়া হয়েছে।
জানা গেছে, দেশজুড়ে ২৮টি হাসপাতালে আইসোলেশন ওয়ার্ড খুলবে বেসরকারি হাসপাতাল চেন ফর্টিস হেলথকেয়ার ।
করোনার চিকিৎসায় বিপুল পরিমাণে চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া শুরু করা হয়েছে।