cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে সিলেটের কানাইঘাটের এক দুবাই প্রবাসীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ নিয়ে নগরীতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ডা. হিমাংশু লাল রায় কারও মধ্যে করোনাভাইরাসের লক্ষণ দেখা দিলে তাকে জনসমাগম এড়িয়ে কিছুদিন আলাদা থাকার আহ্বান জানান তিনি। কিন্তু এসবের তোয়াক্কা না করে সিলেটের ফটো সাংবাদিক আজমল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে দুবাই ফেরত প্রবাসীকে জড়িয়ে ধরে সেলফি তুলেছেন। এতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়টি নিয়ে ফেসবুকে একটি পোষ্ট করেছেন ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) সিলেট জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ডাঃ শাকিল রহমান।
পাঠকের জন্য তা হুবহু তুলে ধরা হল:
একজন ডাক্তার হিসেবে এখানে কিছু কথা না বললেই নয়। আজ কয়েকজনের ফেইসবুক স্টেটাসে দেখলাম একজন সাংবাদিক ভাই সিলেট সদর হাসপাতালে করোনার সাইন সিম্পটম নিয়ে ভর্তি (পেশেন্ট দুবাইতে ছিলেন, ওখানে একটি হোটেলে কাজ করতেন এবং প্রচুর চাইনিজ লোক সেখানে আাসা যাওয়া করতো) একজন রোগীকে দেখতে গিয়ে উনার পাশে বসে মাস্ক বা কোন সেফটি ছাড়াই ছবি তুলেছেন। এবং কয়েকজনের স্টেটাসে লিখা দেখলাম এই রোগীকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়নি।
এখানে একটু ইনফরমেশন গ্যাপ আছে, সিলেট করনা ভাইরাসের লক্ষন সহ কাউকে পাওয়া গেলে (সরকারি ভাবে ওর্ডার দেওয়া) তাকে কোন হাসপাতালে চিকিৎসা না করে সাথে সাথে সিলেট সদর হাসপাতালে ভর্তি করানোর জন্য।
সরকারের আদেশ মতে ঢাকাসহ সকল বিভাগীয় শহরে একটি নির্দিষ্ট হাসপাতালে করোনা কেয়ার ইউনিট নামে একটি আইসোলেশন সেন্টার শুরু করা হয়েছে। গতকাল বুধবার ওই রোগী সদর হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই যথেষ্ট সেফটি ও সিকিউরিটি নিয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকবৃন্দ প্রতিনিয়তই সাসপেক্টড পেশেন্টকে দেখে যাচ্ছেন। এবং পেশেন্ট এর হিস্ট্রি ও সাইন – সিম্পটম দেখে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের বিবেচনায় এই পেশেন্ট করনার দিকে যায়।
তারপরও আজ আইসিআর এর একটি এক্সপার্ট প্রতিনিধি দল সকালে ঢাকা থেকে আসে রোগী দেখে ল্যাব ইনবেষ্টিগেশনের জন্য প্রয়োজনীয় রক্ত ও সোয়াব স্যাম্পুল ঢাকা নিয়ে গেছেন। এই ইনবেষ্টিগেশনের রিপোর্ট আসতে দুদিন সময় লাগবে। তাই আপাতত আমরা সাধারণ জনগণ এই রোগীকে উৎসাহী হয়ে দেখা পরিহার করি। এই রোগী ভাইরাস আপনার শরীরে বাসা বাধলে অনেক সময় এই করোনার লক্ষন ১৪ দিন পর আপনার শরীরে দেখা দিতে পারে। এর মধ্যে আপনিও হাজার মানুষকে ইনফেকটেড করতে পারেন।
তাই আপনার, আমার একটি ভূলে আমাদের পরিবার সহ একটি নগর মৃত্যুপূরীতে পরিণত হতে পারে।
সবাইকে সাবধানতা অবলম্বনের অনুরোধ করছি।