![]()

cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla

ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না করায় আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে অংশ নেবে না জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) দল দুটির পক্ষ থেকে প্রকাশিত পৃথক বিবৃতিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
এই দুটি দলই ২০০৮ থেকে ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটে ছিল। জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু এবং ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বিগত সরকারের মন্ত্রী পদেও ছিলেন।
জাসদের দপ্তর সম্পাদক সজ্জাদ হোসেন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে জানানো হয়, নির্বাচনমুখী দল হওয়া সত্ত্বেও তারা এই নির্বাচন ও গণভোটে অংশ নিচ্ছে না। তাদের মতে, এই নির্বাচন ‘অসাংবিধানিক’ এবং একতরফাভাবে আয়োজন করা হচ্ছে।
অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ নয় দাবি করে বিবৃতিতে বলা হয়, এই সরকার নিরপেক্ষ অন্তর্ভুক্তিমূলক, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের বদলে একটি অসাংবিধানিক গণভোট ও একতরফা সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করেছে।
জাসদ অভিযোগ করে বলেছে, নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণভাবে সরকারের রাজনৈতিক ইচ্ছা বাস্তবায়নে নির্বাচনের প্রহসন করছে। জাসদ অতীতে কয়েকটি বিতর্কিত নির্বাচন ছাড়া সব নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে বলে জানায়।
অন্যদিকে, নির্বাচন কমিশন সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে কোনো উদ্যোগ নেয়নি বলে অভিযোগ জানিয়ে নির্বাচন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি।
দলের বিবৃতিতে অভিযোগ তুলে বলা হয়, রাজনৈতিক চাপে ফেলে ওয়ার্কার্স পার্টিকে একঘরে করা হচ্ছে।
ওয়ার্কার্স পার্টি আরও জানায়, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের আন্দোলনের মাধ্যমে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত সরকার আগের সরকারের ওপর দায় চাপিয়ে আবারও ‘সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ছাড়া একতরফা নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে’।
দলটি বলেছে, এই ত্রুটিপূর্ণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দেশের বড় অংশের ভোটার ও রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচন থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে, যা আসন্ন নির্বাচনে গণতন্ত্রের পথকে মসৃণ করবে না। রাজনৈতিক সংকট এড়িয়ে শান্তি ও স্থিতিশীলতা দেশে আসবে না, বরং জাতিকে নতুন অস্থিরতার মুখোমুখি হতে হবে।
ওয়ার্কার্স পার্টি মনে করে, নির্বাচনী পরিবেশ পুনরুদ্ধারের জন্য সরকারকে সব পক্ষের জন্য নির্বাচনের পথ খোলা রাখা এবং সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা উচিত। এতে ব্যর্থ হলে তার দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকারকেই বহন করতে হবে।